খোয়াই প্রতিনিধি ২২ শে জুন…দিন দিন সমাজটা উচ্ছন্নের দিকে যাচ্ছে প্রতিদিন সকালবেলা উঠেই বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় দেখা যায় ধর্ষণ শ্লীলতা হানির শিকার হচ্ছে নাবালিকা মেয়েরা।এর সাথে যুক্ত বিশেষ করে ৫০ ঊর্ধ ব্যক্তিরা।এই বিষয়ে উপর আইন-কানুন যতই কঠোর হোক না কেন নাবালিকা মেয়েদের উপর এই ধরনের অত্যাচারের লাগাম কোনভাবেই টানতে পারছে না পুলিশ প্রশাসন।এই ধরনের অপকর্মের জন্য আদালতে কঠিন থেকে কঠিন সাজার প্রাবধান থাকলেও সমাজের এই ধরনের কিছু বৃদ্ধ কুলাঙ্গাররা এই ধরনের নেক্কার জনক কাজে লিপ্ত থাকতে দেখা যায়।তাদের লালাইত জীব আর ক্ষুধার্ত চোখ শুধু এই ধরনের নাবালিকা মেয়েদের খুঁজে বেড়ায় তাদের পাশবিক লালসা চরিতার্থ করার জন্য।আর তেমনি এক লালসার শিকার হয় সাত বছরের এক নাবালিকা কন্যা দাদুর বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে।ঘটনার বিবরণ দিয়ে পুলিশ জানায় তেলিয়ামুড়া এলাকার এক পরিবার তাদের সাত বছরের নাবালিকা মেয়েকে নিয়ে শুক্রবার বিকেলে খোয়াই সমতল পদ্মবিল এলাকায় একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসে নাবালিকা মেয়েটির দাদুর বাড়িতে।রাতে যখন বিয়ের অনুষ্ঠান যখন চলছিল তখন এলাকারই বাসিন্দা মৃত শ্যামাচরণ শুক্ল দাসের ছেলে স্বপন শুক্ল দাস ৫৫ তেলিয়ামুড়া থেকে আগত ঐ নাবালিকা মেয়েটিকে ফুসলিয়ে সবার চোখের আড়ালে সেই ৫৫ ঊর্ধ্ব স্বপন শুক্ল দাস নাবালিকা মেয়েটির সাথে শ্রীলতা হানি করে।অন্যদিকে এও জানা যায় নাবালিকা মেয়েটি যে দাদুর বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানে এসেছিল সেই এলাকারই দাদু ছিল স্বপন শুক্ল দাস সম্পর্কে তারা দাদু নাতনি । নাবালিকা মেয়েটি স্বপন শুক্ল দাসকে দাদু বলেই সম্বোধন করতো।আর সেই দাদুই সাত বছরে নাবালিকা মেয়ের উপর কুনজর দিল ।শেষে ঘটনাটি নাবালিকা মেয়েটি তার পিতা-মাতাকে জানালে মেয়েটির অভিভাবক শনিবার সকালে খোয়াই মহিলা থানায় স্বপন শুক্ল দাসের বিরুদ্ধে মামলা করে যার কেইস নাম্বার ২৪ খোয়াই 020 তারিখ ২২/৬/২৪ এবং মামলার ধারা গুলি হল ৩৭৬( বি) আই পি সি পোকছো ৬ ধারার অন্তর্গত। মামলা হাতে নিয়ে খোয়াই মহিলা থানার পুলিশ শনিবার দুপুরে আসামি স্বপন শুক্ল দাসকে গ্রেফতার করে এবং আদালতে তুলে।আদালত স্বপন শুক্ল দাসকে আগামী ৬ দিনের জন্য জেলে পাঠিয়ে দেয়।তবে এই নেক্কার জনক ঘটনায় খোয়াই সমতল পদ্মবিল এলাকায় ছি ছি রব উঠেছে এবং এই ধরনের জঘন্য কাজে লিপ্ত থাকার কারণে স্বপন শুক্ল দাস কে যাতে আদালত কঠিন শাস্তি দেয় এর জন্য জোরালো দাবি উঠছে বলে জানা যায়।