স্টাফ রিপোর্ট:বিগত ০৫-০৭-২৫ ইং তারিখে বিশালগড় কালি মন্দিরের সংলগ্ন ৬০ শতক ধানের জমি বিধান কুমার সিংহ কাছ থেকে ক্রয় করেন বিশালগড় ধ্বজনগর এলাকার বাসিন্দা সিমার আক্তার,কিন্তু জমি ক্রয় করার, বর্তমান জমির মালিক সিমার আক্তার ধান চাষ করে আসছিল।বিগত কয়েকদিন আগে জমির উৎপাদিত ফলস ধান জমির মালিক বাড়ীতে নিয়ে আসে।কিন্তু শনিবার সকাল ৮ ঘটিকায় বিশালগড় চন্দনগর এলাকা বাসিন্দা অবিলাস সিংহ,অভিষেক সিংহ আপন দুই জমির দখলকৃত মালিক সীমার আক্তারে বাড়ীতে গিয়ে জমি মালিক মালিকানা দাবী বলে আমার জমি উৎপাদিত ফলস আনা হলো কেন। তাতে হতভম্ব হয়ে পড়ে দলিল, পর্চা নামে সীমার আক্তার। তা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে কথাকাটি থেকে হাতাহাতি হয়।আর বাড়ীতে থাকা জমির মালিক সীমা আক্তার,তার শাশুড়ী হালেমা বেগমের উপর তাদের বাড়ী আসা জমির মালিক দাবীকরা বিশালগড় ১ নং চন্দ্র নগরে আপন দুই ভাই হামলা চালায়।জমির মালিক সীমার আক্তার এবং শাশুড়ী হালেমা বেগমের উপর শারীরিক নিগৃহ করা হয় বলে অভিযোগ। আর তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে ধ্বজনগর এলাকাবাসী তাদের পাকড়া করে আটক করে পুলিশে হাতে তুলে দেওয়া হয়।পরে জমির মালিকের শাশুড়ী হালেমা তাদের বিরুদ্ধে বিশালগড় থানায়, অভিযুক্তে আপন দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে থানা মামলা নর্থীভুক্ত করা হয়। পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে হালেমা বেগম বলেন, আমি নায্য টাকা দিয়ে জমি ক্রয় করেছি।আমার ছেলের বউ সিমার আক্তারের নামে জায়গার বৈধ দলিল ও পর্চা থাকার সত্ত্বেও কি করে ক্ষমতার জুড়ে অন্যজনের জমি নিজের অবৈধ মালিকানা দাবী করতে পারে।হালেমা বেগম আর বলেন আমরা সাধারন অহায় নিরীহ মানুষ যদি এইভাবে আমাদের হামলা হুজ্জতি করা হয় আমরা কার কাছে বিচার চাইবো? হালেমা বেগমে এই ঘটনার সুষ্ঠ তদন্তেক্রমে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দৃষ্টি আকর্ষন করে সঠিক বিচার প্রার্থণা করেন।