Wednesday, October 23, 2024
বাড়িখবররাজ্যধান এবং সবজি উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে উদ্দেশ্যে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে কৃষি...

ধান এবং সবজি উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে উদ্দেশ্যে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে কৃষি দপ্তর – রতন

ধান এবং সবজি উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে উদ্দেশ্যে একধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে কৃষি দপ্তর। বুধবার রাজ্যভিত্তিক পর্যালোচনা বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে, এদিন পর্যালোচনা বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এই কথা জানান কৃষিমন্ত্রী রতন লাল নাথ।বুধবার অরুন্ধতী নগর শিট রাজ্য কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে কৃষি দপ্তরের রাজ্যভিত্তিক পর্যালোচনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এই পর্যালোচনা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী রতনলাল নাথ কৃষি দপ্তরের অধিকর্তা শরদিন্দু দাস হটিকালচার দপ্তরের অধিকর্তা ডঃ জমাটিয়া সহ অন্যান্য আধিকারিকরা দপ্তরের বিভিন্ন কাজকর্ম খটিয়ে দেখা হয় কৃষকদের জন্য বিভিন্ন প্রকল্পগুলির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় একই সাথে ২০২৩ চব্বিশ বছরে রাজ্যের কৃষি যে উৎপাদন এবং ২০২৪২৫ সালে কৃষি জ ব উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এদিন পর্যালোচনা বৈঠক শেষে কৃষিমন্ত্রী রতনলাল নাথ জানান ধান এবং ফসল উৎপাদনে ২০২৩ চব্বিশ সালে রাজ্যের লক্ষ্যমাত্রা কত ছিল কতটা লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা হয়েছে এবং ২০২৪ ২৫ সালে রাজ্যের লক্ষ্যমাত্রা কি এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কি কি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় তিনি জানান ধান উৎপাদনের দেশের মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ত্রিপুরা রাজ্যে প্রতি হেক্টর জমিতে ৩২ হাজার ৪৫৯ কিলো ধান উৎপন্ন হয় ২০২৩ চব্বিশ সালে রাজ্যের ধান উৎপাদন হয়েছে ৭ লক্ষ ৯২ হাজার মেট্রিক টন ২০২৪ ২৫ সালে ধান উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ৮ লাখ ৭৫ হাজার মেট্রিক টন। কৃষিমন্ত্রী আরও জানান সিপাহীজলা জেলা গোমতী জেলা এবং দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলা ধান ও ফসল উৎপাদনে নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ফেলেছে হোয়াই ধলাই এবং ঊনকোটি জেলা ও লক্ষ্যমাত্রা পূরণের কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছে কিন্তু পশ্চিম জেলা এবং উত্তর জেলা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে।এদিন মন্ত্রী আরো জানান প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ বিভিন্ন বীমা কোম্পানির মাধ্যমে দেওয়া হয় এর জন্য বীমা কোম্পানিকে বছরে ৮ কোটি টাকা দেওয়া হয় কিন্তু কৃষকরা বছরে সাহায্য পান ৭ কোটি টাকা বিষয়টি নজরে রেখে বীমা কোম্পানিকে এড়িয়ে সরাসরি কৃষকদের কাছে সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে এই সিদ্ধান্তটি ছাটপত্র পাওয়ার জন্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে উত্থাপন করা হবে তিনি আরো জানান এখন থেকে প্রকল্পের টাকা অব্যায়িত রাখা যাবে না রাজ্যে একাধিক কৃষি মার্কেট গড়ে তোলা হবে বলেও জানান কৃষি মন্ত্রী রতন লাল নাথ।

RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

15 − 2 =

- Advertisment -spot_img

জনপ্রিয় খবর

সাম্প্রতিক মন্তব্য