কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন , বাংলা সাহিত্যের একজন অগ্রণী কবি, লেখক, গীতিকার, শিক্ষাবিদ এবং সমাজ সংস্কারক । তাছাড়া তিনি নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত একমাত্র বাঙালি লেখকও ছিলেন। তার কাব্য, গান, নাটক, গল্প, নবলেখা, নির্দেশনা ও চিত্রকলা সমৃদ্ধ একটি সাংস্কৃতিক আলোকচিত্র প্রদর্শন করে। এই দিনে মানুষের মাঝে রবীন্দ্রনাথের স্মরণ ও শ্রদ্ধা জাগানো হয়। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার, প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় যাতে রবীন্দ্রনাথের বিচার, কবিতা, গান, নাটক, ছবি, সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রভাব ও গুণাবলী আলোচনা ও উৎসাহ প্রদান করা হয়। তারই অঙ্গ হিসাবে বুধবার রাজধানীর ছাত্র যুব ভবনে বামপন্থী ছাত্র যুব সংগঠন যথাক্রমে sfi ডি ওয়াই এফ আই টিএসইউ টি ওয়াই এফ এর উদ্যোগে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 164 তম জন্ম দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে কবিগুরুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বামপন্থী চারটি সংগঠনের নেতৃত্বরা। এদিনের অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে ডি ওয়াই এফ আই রাজ্য সভাপতি পলাশ ভৌমিক জানান কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ হলেন গোটা জাতির বেঁচে থাকার আধারের একটি মাধ্যম, তাছাড়া কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ উনার লেখা কবিতা সাহিত্য এবং প্রবন্ধের মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন এবং তার পাশাপাশি কবিগুরুকে আমরা দেখেছি সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী হিসেবে, স্বদেশী আন্দোলনের সৈনিক হিসেবে, প্রকৃত প্রেমিক ও রোমান্টিক কবি হিসেবে ওনার লেখা বিভিন্ন কবিতা ও সাহিত্য বর্তমান প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা জাগ্রত করবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।