রুটিন মাফিক নিত্যদিনের মতো খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকরা অভিযানে বেরিয়ে প্রথমে ২৯ নং ন্যায্য মূল্যের দোকানে হানা দেয় এবং তথ্য অনুযায়ী ৩৪ কুইন্টাল চাল কম রেশন শপে তা জানতে পেরে প্রথমে রেশন শপ তালা দেয় আধিকারিকরা। পরে অভিযান জারি রাখতে মহারাজগঞ্জ বাজারে হানা দেয় খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকরা। মঙ্গলবার দপ্তরের আধিকারিকরা বাজারে এসে দেখেন জনৈক ব্যবসায়ী পেয়াজের মূল্য ৫৮ টাকা কিলো করে রাখছেন, উনার কাছে সে বিষয়ে জানতে চাইলে সে জানায় অন্য এক ব্যবসাসীর কাছ থেকে কিনে নিয়ে এসেছে, আধিকারীকরা সেই ব্যবসায়ীর দোকানে গিয়ে দেখতে পান পেয়াজের স্টক কম ও নিজ মরজি মাফিক বিভিন্ন মূল্যে পেয়াজ বিক্রি করছেন তা দেখে সেই দোকান শিস্ করে দেন এবং পরবর্তী দোকানে যেখানে পেঁয়াজের মূল্য ৫১ টাকা থেকে ৫২ টাকা সেখানে এই বর্ধিত মূল্যের কারণ জানতে চাইলে পাশের এক ব্যবসায়ী বলে উঠেন সব পেঁয়াজ বাংলাদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। যার জন্য বাজারে অধিক দামে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ও সংকট হচ্ছে। তাছাড়া অন্য একজন ব্যবসায়ী বললেন বাংলাদেশ থেকে কিছু ব্যবসায়ী আছে যারা চোরা পথে ত্রিপুরার পেঁয়াজ কিনে নিয়ে যাচ্ছে। যা শুনে আধিকারিকরা তাদের অভিযান সম্পন্ন করে এসডিএম কিংবা আয়কর দপ্তরের অধিকর্তার নিকট রিপোর্ট জমা দেবেন, আইনি মোতাবেক যা ব্যবস্থা গ্রহণ করা উনারা করবেন বলে জানিয়েছেন।