অনেক মানুষই দুর্বল হয়ে পড়তে পারেন প্রায় ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।দুর্বলঅনেক মানুষই দুল ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।দুর্বলঅনেক মানুষই দুল ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।দুর্বলঅনেক মানুষই দুল ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।দুর্বল লাগবে নাঅনেক মানুষই দুল ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।দুর্বলঅনেক মানুষই দুল ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।দুর্বলঅনেক মানুষই দুল ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।দুর্বলঅনেক মানুষই দুল ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে । ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।
শনিবার, ২ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে ইসলাম ধর্মের পবিত্র মাস রমজান। গোটা মাসজুড়ে রোজা রাখে মুসলমানরা। সূর্যাস্তের পরই খাবার ও জল গ্রহণ করেন। ভোরে সেহরি এবং সন্ধ্যায় আজানের পর ইফতার করা হয়। প্রায় ৩০ দিন টানা রোজা রাখতে গিয়ে অনেক মানুষ দুর্বল হয়ে পড়েন। ফলে সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা জরুরি। সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।
সেহরিতে কী কী খাবেন?
-সেহরির সময় হালকা খাবার খান। খাদ্যতালিকায় তেল-মশালা ছেড়ে স্বাস্থ্যকর জিনিস রাখুন।
-আপনার খাদ্যতালিকায় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন। আপেল, নাশপাতি, মটরশুটি, সবুজ সবজি, ভুট্টায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরে রাখে। আপনাকে সারাদিনের কাজের শক্তি দেবে।
- সেহরির সময় মুসুর ডাল এবং দই খেতে ভুলবেন না। দই হজমশক্তি বাড়ায়। এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়ামের জোগান দেয়। এছাড়াও, সমস্ত ধরণের ডাল সারাদিনের জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিন সরবরাহ করে।
- কাঁচা পনির বা দুধ খাওয়া আপনাকে সারাদিন উদ্যমী রাখতে সাহায্য করবে। এতে থাকা প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ পেট ভরে রাখে। সেহরি খাওয়ার পর এক গ্লাস দুধ বা চার-পাঁচ টুকরো পনির খান।
- সেহরি এবং ইফতার উভয় সময়েই শুকনো খেজুর খাওয়ার রেওয়াজ আছে। এই ড্রাই ফ্রুট দীর্ঘক্ষণ পেট ভরে রাখে। খিদে পায় না। খেজুর ছাড়া কাজু, বাদাম, কিশমিশ ইত্যাদি খেতে পারেন।
-সেহরিতে খাওয়ার আধ ঘণ্টা আগে এক গ্লাস জল খেয়ে নিন। খাওয়ার আধা ঘণ্টা পর আবার জল খাবেন। খাওয়ার আগে খুব বেশি জল খাবেন না। পেট ভরে গেলে বেশি খেতে পারবেন না। পরে খিদে লাগবে।
-মনে রাখবেন সেহরির খাবার যেন হালকা হয়। আবার খুব বেশি খেলে বদহজম হতে পারে।
ইফতারের ডায়েট
- ইফতারের সময় অতিরিক্ত ভাজা, মিষ্টি বা নোনতা জিনিস এড়িয়ে চলুন।
- খেজুর খেয়ে রোজা ভাঙুন। ইফতারের সময়ও ফাইবার সমৃদ্ধ জিনিস খান।
-অতিরিক্ত মুরগির মাংস এবং মশলাদার খাবার খাবেন না। এতে বদহজম এবং অ্যাসিডিটি হতে পারে। - সারাদিনের দুর্বলতা কাটাতে ফলের রস খেতে পারেন। আপনি ম্যাঙ্গো শেক বা খেজুরের শেকও ট্রাই করতে পারেন।
- রাতের খাবারে ভাত পরিমিত খান। ভাত ও রুটি মিশিয়ে খাওয়াই শ্রেয়। রাতে দই এড়িয়ে চলুন।
- ডায়েটে স্যালাড অবশ্যই রাখুন। পুষ্টির দেওয়ার সঙ্গে স্যালাড শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতেও সাহায্য করে।
- খাওয়ার পরেই ঘুমাতে যাবেন না। আধ ঘণ্টা হাঁটুন। খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা পর ঘুমোন।