খোয়াই প্রতিনিধি ২২ শে মে…… বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে রাজ্যে এমন কিছু ঘটনা ঘটে চলেছে যা অপ্রত্যাশিতভাবে ভাবিয়ে তুলছে সমাজকে। তার মধ্যে রয়েছে আত্মহত্যার প্রবণতা পাশাপাশি নাবালিকা মেয়েদের উপর ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানির মতন ঘটনা দিন দিন রাজ্যে বেড়ে চলেছে তাতে করে উদ্বিগ্ন নাবালিকা মেয়েদের অভিভাবকরা।এমনই এক ঘটনা ঘটলো খোয়াই মহিলা থানার অন্তর্গত পূর্ব রামচন্দ্র ঘাট এলাকার বাতাপুড়া গ্রামে। ওই গ্রামের বাসিন্দা অতুল দাসের দুই ছেলে অনুপ দাস২৪ এবং তার বড় ভাই রাজু দাস ৩০ ওই গ্রামেরই ১৩ বছরের এক নাবালিকা মেয়েকে উত্তক্ত করে এবং শ্লীলতা হানি করার অভিযোগে মহিলা থানার পুলিশ মঙ্গলবার অনুপ দাস নামে ঐ যুবককে গ্রেফতার করে ।অন্যদিকে তার বড় ভাই রাজু দাস মেয়েটির প্রতিও কু নজর দিত বলে জানায় পুলিশ, যদিও নাবালিকা মেয়ের পিতা বিমল কুমার দাস অনুপ দাসের বিরুদ্ধেই মহিলা থানায় মামলা করে যার কইস নাম্বার হল 2024 WKH 017 তারিখ 21/05/2024 এবং ধারাগুলি হল 306/447/354A /506/34 IPC 12of pocso act.এই ধারায় মামলা হাতে নিয়ে মহিলা থানার পুলিশ মঙ্গলবার আসামি অনুপ দাসকে গ্রেফতার করে।এই বিষয়ে পুলিশ এও জানায় নাবালিকার মেয়েটির বাবা অভিযোগ মুলে যে মামলা করেছিল সে মামলাতে একটি কথা উল্লেখ করে যে ৩১ শে জানুয়ারি ২০২৪ সালে নাবালিকা মেয়েটির মা আসামি অনুপ দাসের কারণে আত্মহত্যা করে কারণ প্রায় সময় নাবালিকা মেয়েটির মার সাথে আসামি অনুপ দাস অনেক ধরনের কু প্রস্তাব দিত।প্রতিনিয়ত অনুপ দাসের যন্ত্রণার ফলে শেষে অতিষ্ট হয়ে নাবালিকা মেয়েটির মা আত্মহত্যা করে। পরে আসামি অনুপ দাসের নজর পরে মা মরা ঐ নাবালিকা মেয়েটির উপর প্রায় সময় নাকি মেয়েটিকে অনুপ দাস উক্তক্ত করতো এমনকি খুব প্রস্তাবও দিত বিভিন্নভাবে অঙ্গ ভঙ্গিমার মাধ্যমে ।তার সাথে সাহায্য করতো তার বড় ভাই রাজু দাস ও যদিও রাজু দাস এই বিষয়ে মেয়েটিকে মারধরও করেছে বলে নাবালিকা মেয়েটির পিতা অভিযোগ করে কিন্তু কোন কারণবশত রাজু দাসের বিরুদ্ধে কোন মামলা করেনি নাবালিকা মেয়েটির পিতা মামলা করেছে আসামি অনুপ দাস এর বিরুদ্ধে ।শেষে বুধবার দুপুরে আসামি অনুপ দাস কে আদালতে তোলা হলে আদালত অনুপ দাসকে ১৪ দিনের জেল হাজতে পাঠায় বলে জানায় মহিলা থানার পুলিশ।