বৃহস্পতিবার তেলিয়ামুড়া বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত শিশু বিহার এলাকায় ৫ নং করইলং শক্তি কেন্দ্রে ভারতীয় জনতা মহিলা মোর্চা তেলিয়ামুড়া মন্ডলের উদ্যোগে আয়োজিত হয় এই কর্মসূচি। এদিন এই আলোচনা চক্রে উপস্থিত ছিলেন,, মহিলা মোর্চা রাজ্য সভানেত্রী ঝর্না দেববর্মা, রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক তথা তেলিয়ামুড়া বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়িকা কল্যাণী রায়, মহিলা মোর্চা খোয়াই জেলার প্রভারি রত্না দেবনাথ, মহিলা মোর্চা তেলিয়ামুড়া মন্ডলের সভানেত্রী সম্পা পাল, ৫নং করইলং শক্তি কেন্দ্রের কোডিনেটর কানু মালাকার সহ অন্যান্যরা। এদিনের এই ‘চায়ের সাথে আড্ডা’ আলোচনা চক্রে মহিলা মোর্চার কর্মী সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। মহিলা মোর্চার উদ্যোগে আয়োজিত এদিন এই আলোচনা চক্রে আলোচনা করতে গিয়ে রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায় বলেন,,,, ত্রিপুরা রাজ্য সরকার মহিলাদের স্ব-শক্তিকরনে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহন করেছে। নারীদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংরক্ষণ সহ আগামী দিনে নারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিয়ে আলোচনা করেন। তাছাড়া, বর্তমানে বেকার যুবক-যুবতীদের চাকুরীর জন্য মিছিলে হাঁটতে হয় না। টেট পরীক্ষা কিংবা অন্যান্য পরীক্ষার মাধ্যমে চাকরির সুযোগ রয়েছে। আর এই স্বচ্ছ নিয়োগনীতির মাধ্যমে চাকরিও পেয়েছে রাজ্যের বহু যুবক যুবতী। সরকারি কর্মচারীদের আগাম মিছিল মিটিং করতে হয় না ‘ডিএ’ প্রদানের জন্য। বর্তমান এই সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আগে সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে, পরে মিছিল মিছিল তাও আবার ধন্যবাদ মিছিল। এমনটাই অভিমত ব্যক্ত করলেন রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক। এদিনের এই আলোচনা চক্রে বক্তব্য রাখেন মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী ঝর্না দেববর্মা। এই অনুষ্ঠানে মহিলাদের উপস্থিতি হার ছিল চোখে পড়ার মতন। তবে আগামী ২০২৩ সালে বিধানসভা নির্বাচনে শাসক বিজেপি দলের পাল্লা যে ভারি বলাই বাহুল্য।।