বর্তমান সমাজ ব্যাবস্থায় নাবালিকা বিবাহ আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ’ হিসেবে বিবেচিত হলেও গ্রামীণ এলাকাগুলিতে এখনো নাবালিকা বিবাহ প্রচলন রয়েছে অতি গোপনে। বৃহস্পতিবার গোপনে তেলিয়ামুড়ার ডি.সি.এম বাপ্পাদিত্য রায় ভৌমিক এবং চাইল্ড লাইনের কর্মীদের কাছে খবর আসে তেলিয়ামুড়া কৃষ্ণপুর এলাকায় এক নাবালিকা মেয়ের বিয়ের জোর কদমে তোড়জোড় চলছে। সেই খবর মোতাবেক তেলিয়ামুড়া থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ডি.সি.এম বাপ্পাদিত্য রায় ভৌমিক এবং চাইল্ড লাইনের কর্মীরা পৌঁছায় কৃষ্ণপুর এলাকার সেই নাবালিকা মেয়ের বাড়িতে। প্রশাসন, পুলিশ সহ চাইল্ড লাইনের কর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে নাবালিকা কন্যাসহ তার পিতা-মাতা ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয়। যদিও বিয়ে বাড়ির আত্মীয় পরিজন সহ এলাকাবাসীদের বার-বার জিজ্ঞেস করা হলেও তারা মুখ খুলতে নারাজ। পরে বিয়ে বাড়িতে থাকা আত্মীয়-পরিজন সহ গ্রামবাসীরা এক এক করে সুযোগ বুঝে সকলেই কেটে পড়ে । দীর্ঘ দেড় ঘণ্টা সময় পুলিশ, ডি.সি.এম এবং চাইল্ড লাইনের কর্মীরা বিয়ে বাড়িতে নববধূ নাবালিকা সহ তার অভিভাবকদের জন্য অপেক্ষা করলেও কারোর দেখা মেলেনি। যদিও পরবর্তীতে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত দু-একটি নাবালক শিশুদের নিকট স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে আসা হয় কোনভাবেই চাইল্ড লাইন এবং ডি.সি.এম ও পুলিশ প্রশাসন নববধূ নাবালিকার বিয়ে হতে দেবে না। কারণ, নববধূ প্রাপ্তবয়স্ক নয়। তবে আজকের এই ঘটনা থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে, বর্তমান ডিজিটাল সমাজ ব্যাবস্থার যুগে দাঁড়িয়েও নাবালিকা বিবাহের মতো কু-প্রথা বর্তমানেও বন্ধ হয়নি । গ্রামীণ এলাকাগুলিতে এখনো চুপিসারে অনেক নাবালিকা মেয়ের জোরপূর্বক বিবাহ দেওয়া হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষকে হতে হবে সচেতন।
বর্তমান সমাজ ব্যাবস্থায় নাবালিকা বিবাহ আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ’ হিসেবে বিবেচিত হলেও গ্রামীণ এলাকাগুলিতে এখনো নাবালিকা বিবাহ প্রচলন রয়েছে অতি গোপনে। বৃহস্পতিবার গোপনে তেলিয়ামুড়ার ডি.সি.এম বাপ্পাদিত্য রায় ভৌমিক এবং চাইল্ড লাইনের কর্মীদের কাছে খবর আসে তেলিয়ামুড়া কৃষ্ণপুর এলাকায় এক নাবালিকা মেয়ের বিয়ের জোর কদমে তোড়জোড় চলছে। সেই খবর মোতাবেক তেলিয়ামুড়া থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ডি.সি.এম বাপ্পাদিত্য রায় ভৌমিক এবং চাইল্ড লাইনের কর্মীরা পৌঁছায় কৃষ্ণপুর এলাকার সেই নাবালিকা মেয়ের বাড়িতে। প্রশাসন, পুলিশ সহ চাইল্ড লাইনের কর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে নাবালিকা কন্যাসহ তার পিতা-মাতা ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয়। যদিও বিয়ে বাড়ির আত্মীয় পরিজন সহ এলাকাবাসীদের বার-বার জিজ্ঞেস করা হলেও তারা মুখ খুলতে নারাজ। পরে বিয়ে বাড়িতে থাকা আত্মীয়-পরিজন সহ গ্রামবাসীরা এক এক করে সুযোগ বুঝে সকলেই কেটে পড়ে । দীর্ঘ দেড় ঘণ্টা সময় পুলিশ, ডি.সি.এম এবং চাইল্ড লাইনের কর্মীরা বিয়ে বাড়িতে নববধূ নাবালিকা সহ তার অভিভাবকদের জন্য অপেক্ষা করলেও কারোর দেখা মেলেনি। যদিও পরবর্তীতে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত দু-একটি নাবালক শিশুদের নিকট স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে আসা হয় কোনভাবেই চাইল্ড লাইন এবং ডি.সি.এম ও পুলিশ প্রশাসন নববধূ নাবালিকার বিয়ে হতে দেবে না। কারণ, নববধূ প্রাপ্তবয়স্ক নয়। তবে আজকের এই ঘটনা থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে, বর্তমান ডিজিটাল সমাজ ব্যাবস্থার যুগে দাঁড়িয়েও নাবালিকা বিবাহের মতো কু-প্রথা বর্তমানেও বন্ধ হয়নি । গ্রামীণ এলাকাগুলিতে এখনো চুপিসারে অনেক নাবালিকা মেয়ের জোরপূর্বক বিবাহ দেওয়া হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষকে হতে হবে সচেতন।