ভারতের প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ১০৮তম জন্মবার্ষিকী নয় বনমালীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের এমবিবি কলেজ রোডে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয়েছে। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নয় বনমালীপুরের বিধায়ক ও প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গোপালচন্দ্র রায় । এদিন বিধায়ক গোপাল রায় প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন ও দেশের প্রতি তাঁর অবিস্মরণীয় অবদান তুলে ধরে তিনি জানান ইন্দিরা গান্ধীর দূরদর্শী নেতৃত্বের ফলেই দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোয় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। বিশেষত ব্যাংক রাষ্ট্রীয়করণের মতো ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত এবং ‘গরিবী হটাবার’ জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করে তিনি দেশের দরিদ্রতম মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে এক গভীর ছাপ রেখে যান। এছাড়া ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ইন্দিরা গান্ধী অসামান্য অবদান রেখেছিলেন । তিনি পাকিস্তানকে পরাজিত করে প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশকে মুক্ত করেন এবং শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে শাসনভার তুলে দেন।
পাশাপাশি বর্তমানে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায় বলেন ভারতের প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী যে স্বাধীনতা বাংলাদেশকে এনে দিয়েছিল এরা আজ তার মর্যাদা রাখতে পারে নি , সেখানে সনাতনী হিন্দু ধর্মাবলম্বী লোকেদের উপর প্রতিনিয়ত অত্যাচার চলছে যা নিন্দনীয় । এদিনের এই কর্মসূচীটি কংগ্রেস কর্মী ও সমর্থকদের এক আবেগঘন কর্মসূচিতে পরিনত হয় ।



