মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকা প্রকাশ করল ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম হয়েছে রাজধানীর পিএম শ্রী কামিনী কুমার সিংহ মেমোরিয়াল উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জয়দীপ রুদ্র পাল ।মাধ্যমিকে প্রথম স্থান অধিকার করেছে বিলোনিয়া বিদ্যাপীঠ এইচএস স্কুলের অন্তরীক্ষা পাল। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন করে এই মেধা তালিকা প্রকাশ করেন পর্ষদ সভাপতি এবং সচিব।
২০২৫ সালের মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকা প্রকাশ করেছে ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। শুক্রবার এক সাংবাদিক সম্মেলন করে এই মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন পর্ষদ সভাপতি ডক্টর ধনঞ্জয়গণ চৌধুরী এবং পর্ষদ সচিব ডঃ দুলাল দে এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে ।ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকা প্রকাশ করে পর্ষদ সভাপতি ডক্টর ধনঞ্জয়গণ চৌধুরী জানান ,উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম দশে স্থান পেয়েছেন কুড়িজন ছাত্রছাত্রী ।এর মধ্যে প্রথম হয়েছেন রাজধানীর পিএম শ্রী কামিনী কুমার সিংহ মেমোরিয়াল এইচএস স্কুলের ছাত্র জয়দীপ রুদ্র পাল। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩ ।দ্বিতীয় স্থান দখল করেছেন পিএম শ্রী ধর্মনগর গভর্নমেন্ট গার্লস এইচ এস প্লাস টু স্কুলের ছাত্রী সপ্তদ্বীপা নাথ ।তার প্রাপ্ত নম্বর 492। এবছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় যুগ্মভাবে দুইজন তৃতীয় স্থান দখল করেছেন ।এরা হলেন যথাক্রমে দক্ষিণ জেলার পিএম শ্রী জোলাই বাড়ি এমএম গার্লস এইচ এস স্কুলের ছাত্রী ঈশিতা সেন এবং প্রাচ্য ভারতী এইচএস স্কুলের রক্তিম দেবনাথ ।এদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০।
সাংবাদিক সম্মেলনে ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকা প্রকাশ করে ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব ডক্টর দুলাল দে জানান, মাধ্যমিকে প্রথম স্থান অধিকার করেছে বিলোনিয়া বিদ্যাপীঠ এইচএস স্কুলের অন্তরীক্ষা পাল ,তার প্রাপ্ত নম্বর 490 । দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের ইন্দ্রানী ভৌমিক, তার প্রাপ্ত নম্বর 489 ।তৃতীয় স্থান দখল করেছে সিপাহীজলা জেলার বিবেকানন্দ শিশু নিকেতনের সুমিত দেবনাথ তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮ ।মাধ্যমিকে যুগ্মভাবে তৃতীয় স্থান দখল করেছে নেতাজী সুভাষ বিদ্যানিকেতনের অমিত দাস। তারও প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮। মাধ্যমিকে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে গোমতী জেলার মির্জা এইচ এস স্কুলের ছাত্র দ্বীপজয় পাল, তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৬।
এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে পর্ষদ সভাপতি ডক্টর ধনঞ্জয় গন চৌধুরী জানান ,ফল প্রকাশের সময় মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশের হার ছিল 86.53 শতাংশ এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশের হার ছিল ৭৯. ২৯ শতাংশ। ফল প্রকাশের একমাস পরে রিভিউ’র ফলাফল প্রকাশ হয়। রিভিউ’র ফলাফল প্রকাশের পর মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশের হাথ বেড়ে হয়েছে ৮৭ শতাংশ এবং উচ্চ মাধ্যমিকে পাসের হার বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৮১ শতাংশ।
