আধ্যাত্মিকতার মধ্য দিয়ে সমাজের নব্বই শতাংশ সমস্যার সমাধান সম্ভব। রবিবার প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারীজ ঈশ্বরীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আড়ালিয়াস্হিত আগরতলা শাখার কার্যালয়ে আয়োজিত প্রশাসনিক এবং স্বাস্থ্য শিবিরে এই কথা বললেন পশ্চিম জেলার জেলাশাসক বিশাল কুমার ।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর সচিব পিকে চক্রবর্তী, সদর মহকুমা শাসক মানিক লাল দাস ,প্রজাপিতা ব্রহ্মকুমারী ঈশ্বরী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় এবং বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত জোনালো ব্যাহেনজি।
রবিবার রাজধানীর আড়ালিয়াস্হিত প্রজাপিতা ঈশ্বরীয় ব্রহ্মকুমারীজ বিশ্ববিদ্যালয়ের আগরতলা শাখার কার্যালয়ে এক প্রশাসনিক ও স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করা হয় ।স্বচ্ছ ও স্বাস্থ্যকর সমাজের জন্য আধ্যাত্মিকতার প্রচার এই থিমকে সামনে রেখে এই শিবিরের আয়োজন করা হয়। শিবিরে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর সচিব পিকে চক্রবর্তী ,পশ্চিম জেলার শাসক বিশাল কুমার ,সদর মহকুমা শাসক মানিক লাল দাস ,ট্রান্সপোর্ট কমিশনার সুব্রত চৌধুরী, প্রজাপিতা ব্রহ্মকুমারীজ ঈশ্বরীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর পূর্বাঞ্চল এবং বাংলাদেশ শাখার ভারপ্রাপ্ত জোনালো বহেন জি। এই প্রশাসনিক এবং স্বাস্থ্য শিবিরের বক্তব্য রাখতে গিয়ে পশ্চিম জেলার জেলাশাসক বিশাল কুমার বলেন ,বর্তমান সময়ে রাজ্যে নেশার সমস্যা রয়েছে। এরসাথে অ্যালকোহল এবং তামাকজাত নেশাও যুক্ত। নেশা একটি অন্যতম সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ।জেলা শাসক আরো বলেন ,আমরা যদি নিজেরা আধ্যাত্মিকভাবে সচেতন থাকি তবে সমাজের নব্বই শতাংশ সমস্যার সমাধান সম্ভব।
এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুখ্যমন্ত্রীর সচিব পিকে চক্রবর্তী সহ অন্যান্যরা। অনুষ্ঠানে রাজ্য পর্যায়ের স্বচ্ছ ও স্বাস্থ্যকর সমাজের জন্য আধ্যাত্মিকতার প্রচার শীর্ষক একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ।এই অনুষ্ঠানে প্রশাসনিক এবং স্বাস্থ্য শিবিরে উপস্থিত বিভিন্ন প্রান্তের জনগণের স্বাস্থ্য ও প্রশাসনিক পরিষেবা প্রদান করা হয়।