আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার ওপর রাজ্যের মানুষের আস্থা বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিদিন সরকারি চিকিৎসা পরিষেবা নিতে ভিড় করছেন রাজ্য স্টেট আয়ুর্বেদিক হসপিটালে। প্রতিদিন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা পরিষেবা নিতে এই হাসপাতালে ছুটে আসছেন প্রচুর সংখ্যক মানুষ। এমনকি তাদের একটা অংশকে ভর্তি করিয়ে চিকিৎসা পরিষেবা দিয়ে আসছেন কর্তব্যরত চিকিৎসকরা। তবে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা পরিষেবা নিতে এসে চরম দুর্ভোগে পড়ছেন রোগীসহ তার পরিজনেরা। আয়ুর্বেদিক স্বাস্থ্যপরিসেবা যেমনটাই থাকুক না কেন সবচেয়ে বড় সমস্যা শয্যা সংখ্যা। মাত্র সীমিত সংখ্যক বেড দিয়েই চলছে রাজ্যের অন্যতম প্রধান আয়ুর্বেদিক হাসপাতালটি। বেডের তুলনায় রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই মেঝেতে শুয়েই চিকিৎসা পরিষেবা নিতে হচ্ছে রোগীদের। এতে করে একদিকে যেমন অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন রোগীরা ঠিক তেমনি আবার স্বাস্থ্য পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়ছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক সহ স্বাস্থ্যকর্মীরা। এই আয়ুর্বেদিক স্টেট হাসপাতলে বর্তমানে অন্যতম সমস্যা হলো সীমিত সংখ্যক বেড সংখ্যা। তা প্রকাশ্যেই স্বীকার করে নিলেন হাসপাতালের সিনিয়র ডাক্তার রঞ্জিত সাহা। শুক্রবার সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের মুখোমুখি হয়ে ডক্টর সাহা জানান একমাত্র বেড স্বল্পতা ছাড়া আর কোন সমস্যা নেই। যদিও বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিতে নেওয়া হয়েছে। জায়গার অভাবে পর্যাপ্ত সংখ্যক বেড দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।