প্রাচীন আর্য সমাজে শিক্ষক বা গুরুর স্থান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল‚ বোঝা যায় যখন ছাত্র-শিক্ষক বা গুরু-শিষ্য পরম্পরাকে সম্মানিত করতে একটি দিন উৎসর্গ করা হয়। তৎকালীন সমাজব্যবস্থায় অন্য কোনও সম্পর্ক এতটা গুরুত্ব পেয়েছে কি না সন্দেহ । গুরু বা শিক্ষককে শ্রদ্ধা জানাতে বৈদিক যুগ থেকেই পালিত হয়ে আসছে গুরু পূর্ণিমা। আজ‚ শিক্ষক দিবসের আড়ালে অনেকটাই ম্রিয়মাণ এই তিথি আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা‚ যাকে ডাকা হয় ‘গুরুপূর্ণিমা‘ নামে। এই গুরু পূর্ণিমাকে কেন্দ্র করে রাজধানী বিবেকনগর স্থিত রামকৃষ্ণ মিশনে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপিত হল গুরু পূর্ণিমা। তাছাড়া এই উৎসবকে কেন্দ্র করে যেমন করা হয়েছে পূজার্চনা তেমনি হয়েছে যজ্ঞানুষ্ঠানও। এদিনের উৎসবে উপস্থিত ছিলেন রামকৃষ্ণ মিশনের স্বামীজি শুভকারানন্দ মহারাজ এবং মিশনের অন্যান্য মহারাজসহ, কর্মকর্তারা। এদিনের উৎসবকে কেন্দ্র করে ভক্তবৃন্দদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়।



