আবারো বন্ধন ব্যাংকের লোন সংক্রান্ত একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে বন্ধন ব্যাংকের দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মিদের আটকে রেখে তাদের সঙ্গে সাথে বচসা বাধে এক সুবিধাভোগীর পরিবারের। ঘটনা তেলিয়ামুড়া থানাধিন ঘনিয়ার বিল এলাকায় বৃহস্পতিবার। জানা যায়, প্রায় ২ বছর পূর্বে স্থানীয় ঘনিয়ার বিল এলাকার বাসিন্দা জনৈক নির্মল দাস, তার মা মালতি দাসের নামে ৯০ হাজার টাকার একটি লোন নেয় বন্ধন ব্যাংক থেকে। মালতি দাসের পুত্র জানায়, যখন ব্যাংক থেকে মালতি দাস লোন নিয়েছিল তখন উনার বয়স ছিল ৬৩ বছর। কিন্তু কিছু মাস পূর্বে মালতি দাসের মৃত্যু হওয়াতে উনার ছেলে নির্মল দাস ব্যাংকের নিকট ইন্স্যুরেন্সের টাকা চাইতেই বাধে বিপত্তি। অভিযোগ একাধিকবার ব্যাংকে গিয়েও দেবো-দিচ্ছি আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই মেলেনি তার। পরবর্তীতে বৃহস্পতিবার বন্ধন ব্যাংকের কর্মীরা ঘনিয়ার বিল এলাকায় ব্যাংকের যাবতীয় কাজের জন্য আসলে নির্মল দাস ও একাংশ লোকজন ব্যাংক কর্মীদের আটক করে এবিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই দেখা দেয় বিপত্তি। জানা যায়, মালতির দাসের বয়স অধিক হওয়াতে ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা দিতে পারছে না ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে বন্ধন ব্যাংকের এক কর্মী জানায় মালতি দাসের ডকুমেন্টস যখন সাবমিট করা হচ্ছে বয়সের কারণে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ব্যাংকের কর্মীরা মালতি দাসের পরিবারের লোকজনদের কিছু মাসের মধ্যেই সমস্যার সমাধান হবে বলে আশ্বাস দিতে থাকেন।পরবর্তীতে দীর্ঘক্ষন ব্যাঙ্ককর্মী -দের এলাকায় আটকে রেখে ব্যাংক কর্মীদের সঙ্গে মালতি দাসের ছেলের বচসা চলতে থাকে। এখন এটাই দেখার বিষয় কবে নাগাদ এ ঘটনার সুরাহা করতে পারেন বন্ধন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।।