এক পশলা বৃষ্টির পর এক ঝিলিক সোনালী রোদের চিকিমিকি দিতেই কৃষকদের মুখে হাসির ছোঁয়া। শুক্রবার সন্ধ্যা রাত থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের আংশিক পরিমান বৃষ্টি হয়। এতে বহু কৃষকদের মুখে হাসি ফুটে যায়। শনিবার কাক ভোরে সোনালী রোদের ঝিকিমিকি করতেই কৃষকরা গাল ভরা হাসি নিয়ে কৃষিজ মাঠে। এমনটা প্রত্যক্ষ করা গেল তেলিয়ামুড়া কৃষি মহাকুমার অধীনে বালু ছড়া, কৃষ্ণপুর, সহ একাধিক কৃষিপ্রধান এলাকাগুলিতে। এদিন বাইশঘড়িয়া এলাকায় গিয়ে প্রত্যক্ষ করা গেল এক কৃষক তার নিজ জমির যত্ন নিচ্ছে। ওই কৃষককে কিছু জিজ্ঞাসা করতেই তিনি বলেন, আমরা এতদিন অপেক্ষায় ছিলাম কবে বৃষ্টির জল পাব, কারণ এতদিন ছিল সুখা মরশুম। অবশেষে প্রকৃতি কৃষকদের আর্তনাদ বুঝতে পেরে আংশিকভাবে বৃষ্টি হয়। তিনি এ-ও জানালেন এই বৃষ্টিতে আমরা খুশি। কারণ এই বৃষ্টির ফলে কৃষি জমির বিকাশে এবং ফলন বৃদ্ধি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন এক কৃষক। বর্তমানে ক্ষেতগুলোতে জলের ছোঁয়া পাওয়ায় কৃষিজমিকে উর্বর করে তোলার কাজ করছে কৃষকরা। কথা প্রসঙ্গে পরিশ্রমী কৃষক জানায়, এবার তারা লঙ্কা, পটল, ঝিঙে, বেগুন, সহ বিভিন্ন ফসল গুলির চাষাবাদ করেছেন। তিনি আশাবাদী এতে তারা উপকৃত হবেন।।