নিউজ অ্যানি বাংলা প্রতিনিধি,শাহিনুর চৌধুরীর। বিশালগড় ,২৫ অক্টোবর। প্রতিনিয়ত রাজ্যের নারীদের উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনে মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে।আধুনিক সভ্য পুরুষশাসিত সমাজের নারীরা যেন কত না অসহায়!নারী ও পুরুষ সমান অধিকারের কথা কাগজে কলমে বললেও বাস্তবতা কোন মিল নেই।প্রতিনিয়ত নারীরা অবহেলিত ও নির্যাতিত ক্রমস বেড়ে চলেছে। নারী ও পুরুষের সমান অধিকার বাস্তবে কতটুকু অধিকার পায় তা বলার অপেক্ষা রাখে না ।আবারো সিপাহীজলা জেলার বিশ্রামগঞ্জ থানার অন্তগর্ত রাজকৃষ্ণ পল্লী এলাকার এক গৃহবধূ নমিতা বর্মন তার স্বামী দিলীম বর্মন ও বিশেষ করে,দেবর প্রদীপ বর্মন তার বড় ভাইয়ের স্ত্রী বৌদি নমিতা বর্মনের উপর প্রতিনিয়ত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে তার পা ভেঙ্গে দেয়,এমনকি নির্যাতিতা গৃহবধূ আর বিস্ফোরক অভিযোগ করে বলেন,বিগত কয়েদিন আগে রাতের আঁধারে দেবর প্রদীপ বর্মন জোরপূর্বক বৌদি নমিতা বর্মনকে ঘর থেকে মুখে চাঁপা দিয়ে জঙ্গলে নিয়ে যায় চরিত্রহীন দেবর প্রদীপ বর্মন তার শারীরিক কামনায় বাসনা পূরণে জন্য ।শনিবার নির্যাতিতা গৃহবধূ চরিত্রহীন দেববের প্রদীপ বর্মনের অসৎ কর্মের বিরুদ্ধে ক্ষুদ্ধ হয়ে বিশ্রামগঞ্জ থানার দারস্থ হয়ে, নায্য সুবিচারে লিখিত ভাবে মামলা দায়ের করেন থানায়।পরে সাংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নির্যাতিতা গৃহবধূ নমিতা বর্মন বিষাদের সুরে একরাশ ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এমনকি এই নেক্কারজনক ঘটনার দোষীদের কঠোর দাবীতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাক্তার মানিক সাহা নিকট আর্জি জানান গৃহবধূ নমিতা বর্মন।



