ত্রিপুরার উৎপাদিত বাঁশ বেতের দ্রব্যের চাহিদা রয়েছে দেশজুড়ে। কিন্তু সঠিক সময়ে অর্ডার দিলেও ত্রিপুরা পুলিশে কারণে ক্রেতাদের কাছে গিয়ে পৌঁছাচ্ছে না সেই সামগ্রী। তেলিয়ামুড়া থেকে চুড়াইবাড়ি পর্যন্ত গাজা চেকিং এর নাম করে বাঁশ বেতের অন্য বাহি প্যাকেট গুলি ছিড়ে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। কিন্তু তারপর এভাবেই খোলা অবস্থায় সেগুলিকে দিনের পর দিন আটকে রাখা হচ্ছে বলে অভিযোগ ত্রিপুরা ব্যাম্বো বেইসড হান্ডিক্রাফটস ম্যানুফ্যাকচারস এন্ড সাপ্লায়ার্স অ্যাসোসিয়েশন। এই প্লাটফর্মের তরফ থেকে মঙ্গলবার আগরতলা প্রেসক্লাবের এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। সেখানে সংগঠনের সভাপতি তরুণ চক্রবর্তী জানান, ট্রান্সপোর্ট কোম্পানির হিসাব অনুযায়ী ৪৮ প্যাকেট বাঁশবেতের সামগ্রী ছিল গাড়িতে। যারা আনুমানিক বাজার মূল্য ছিল ৬ লক্ষ টাকা। কিন্তু দীর্ঘ সময় সরঞ্জামগুলিকে পুলিশ আটকে রাখায় বেশিরভাগ জিনিসগুলো ড্যামেজ হয়ে যায়। শুধু তাই নয় অনেকের কাছেই সঠিক সময়ে গিয়ে পৌঁছয়নি তাদের অর্ডার করা সামগ্রী। এই নিয়ে রীতিমত অসন্তোষ তৈরি হয়েছে ক্রেতায় বিক্রেতার মধ্যে। এদিন সরকারের উদ্দেশ্যে সংগঠনের তরফ থেকে ছয় দফা দাবি সম্মিলিত একটি দাবী সনদ তুলে ধরা সংবাদমাধ্যমের সামনে। যেখানে অবিলম্বে চোরাই বাড়ি চেকপোষ্টে এই যেখানে অবিলম্বে চোরাই বাড়ি চেকপোষ্টে এই কাঁটা যেখানে অবিলম্বে চোরাই বাড়ি চেকপোষ্টে এই কাঁটা যেখানে অবিলম্বে চোরাই বাড়ি চেকপোষ্টে এই কাঁটা যেখানে অবিলম্বে চোরাই বাড়ি চেকপোষ্টে যেখানে অবিলম্বে চুরাইবাড়ি চেকপোষ্টে সরঞ্জাম কাটা ছেঁড়া বন্ধ করা, রেলওয়ে এবং এয়ারপোর্ট এর মত উন্নত মানের চেকিং ডিভাইস এর ব্যবস্থা করা, সরঞ্জাম নষ্ট হলে তার উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়া, বিনা E-Way বিলে সরঞ্জাম সরবরাহের ব্যবস্থা করা, সমস্ত ট্রান্সপোর্ট এবং ক্যুরিয়ার কোম্পানিগুলিকে বাঁশ বেতের সামগ্রী পুনরায় বুকিং এর জন্য প্রশাসনের তরফ থেকে নির্দেশ দেওয়া, না হলে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সরঞ্জাম সরবরাহের পুনরায় ব্যবস্থা করার দাবি রাখা হয়।