রঞ্জি ট্রফির প্রথম ম্যাচে বঢোদরার বিরুদ্ধে জিততে ৩৪৯ রান করতে হবে বাংলাকে। প্রথম ইনিংসে ১৮১ রানে অল আউট হয়ে গিয়েছিল বঢোদরা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৮৮ রানে অল আউট হয়ে যায় মনোজ তিওয়ারি, অভিমন্যু ঈশ্বরণরা। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ২৫৫ রানে অল আউট হয়ে যায় বঢোদরা। বাংলার সামনে লক্ষ্য মাত্রা দাঁড়ায় ৩৪৯ রান।দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলার বোলারদের সামনে ২৫৫ রান করে বঢোদরা অর্ধশতরানের ইনিংস খেলেন উইকেট কিপার ব্যাটার মিতেশ পটেল। তিনিই দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন। বাংলা বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক ৩টি করে উইকেট নেন আকাশ দীপ ও ঈশান পােড়েল। ২ উইকেট নেন মুকেশ কুমার ও ১ উইকেট নেন শাহবাজ আহমেদ।
প্রথম দিনের শেষে ছিল আশার আলো ছিল। মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বদলে গেল সব কিছু। দ্বিতীয় দিনের শেষে বাংলা শিবিরে নিকশ কালো আঁধার। বঢোদরার বিরুদ্ধে মাত্র ৮৮ রানে অল আউট হয়ে গেল বাংলা । রঞ্জি ট্রফিরপ্রথম ম্যাচেই মুখ থুবড়ে পড়ল বাংলার ব্যাটিং। মাত্র ৩৪.৩ ওভারে শেষ হয়ে গেল বাংলা। সর্বোচ্চ স্কোর অভিষেক ম্যাচ খেলতে নামা অভিষেক পোড়েল ও নবাগত সুদীপ ঘরামির। দুজনই ২১ রান করে করেছেন।প্রথম দিনের শেষে, ১ উইকেট হারিয়েছিল বাংলা। মাত্র ৪ রান করে ফিরে গিয়েছিলেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ। এদিন সকালে সুদীপ চট্টোপাধ্যায় ও সুদীপ ঘরামি মিলে দলের স্কোরবোর্ড এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব নিয়েছিলেন। কিন্তু একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে বাংলা দল। সুদীপ চট্টোপাধ্যায় ১১ রান করে ফিরে যান। এরপর টানা ২ জন সিনিয়র ক্রিকেটার মনোজ ও অনুষ্টুপের উইকেট হারায় বাংলা। তরুণ অলরাউন্ডার শাহবাজ আমেদ ২০ রানের ইনিংস খেলেন। ঋত্বিক চট্টোপাধ্যায় ৯ রান করে আউট হন। এরপর লোয়ার অর্ডারে কেউই দাঁড়াতে পারেননি ক্রিজে।