উল্লেখ্য থাকে,, গত কিছুদিন পূর্বে মহকুমা প্রশাসনের এক প্রতিনিধি দল তেলিয়ামুড়া মহকুমার মোট ৫টি জল কোম্পানিতে ঝটিকা অভিযান চালিয়েছিল। পরিদর্শনকালে ৫ টি জল কোম্পানি থেকে জলের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য। সেইসঙ্গে জল কোম্পানি গুলির নথিপত্র গুলি ও খতিয়ে দেখা হয়েছিল। সেই ৫টি জল কোম্পানি গুলির মধ্যে ৪টি জল কোম্পানি গুলির নথিপত্র গরমিল থাকার কারণে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী তেলিয়ামুড়া শান্তিনগর স্থিত “জীবন অ্যাকুয়া”, নেতাজিনগর স্থিত “হিমাচল অ্যাকুয়া”, মোহরছড়া স্থিত “ফাইন ড্রপ”, ও তোতাবাড়ি স্থিত “লাইফ কিং”- নামক এই চারটি জল কোম্পানি সিল করে দেয় মহকুমা প্রশাসনের প্রতিনিধি দল। শুক্রবার মহকুমা প্রশাসনের এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন তেলিয়ামুড়ার দুই ডি.সি.এম বাপ্পাদিত্য রায় ভৌমিক ও অঞ্জন চৌধুরী, তাছাড়া ফুড ইন্সপেক্টর ভুট্টু দেববর্মা সহ তেলিয়ামুড়া পুলিশ প্রশাসন। মহকুমা প্রশাসনের এই প্রতিনিধি দলটি জল কোম্পানির মালিকদের স্পষ্ট জানিয়ে দেন যতদিন না পর্যন্ত জল কোম্পানির সঠিক নথিপত্র না করা হবে ততদিন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে এই জল কোম্পানিগুলো।



