বিগত ২৫ বছর বাম সরকার থাকা কালীন গাঁজার সাম্রাজ্য ঘরে উঠেছিল গোটা রাজ্যে,তবে সোনামুড়া মহকুমা গাঁজা চাষের মৃগয়াক্ষেএ বলে পরিচিত ছিল কমলনগর,মতিনগর,দক্ষিণ কলমচৌড়া,উত্তর কলমচৌড়া,নজুরপুরা,বাগবর,বক্সনগর,নয়নজলা, দুপুরিয়াবান্দ,মাণিক্যনগর, ভেলুয়ারচর,পুটিয়া,রহিমপুর,এই জায়গাগুলির এই জায়গাগুলির বিভিন্ন অলিতেগলিতে গাঁজার রমরমা রয়েছে বলে গোটা রাজ্যে অভিজ্ঞ মহলের ধারণা,২০১৮ সালে সরকার পরিবর্তন হওয়ার পর বিজেপি সরকার আসার পর ত্রিপুরার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব বলেছেন নেশা মুক্ত ত্রিপুরা ঘরে তুলবে স্বপ্ন,তবে এক দুই বছর গাঁজা চাষ খানিকটা বন্ধ থাকলেও কিছু একাংশ অপদার্থ পুলিশ কর্মীদের আসপালনে গাঁজা চাষিরা তিন চার বছর যাবৎ আবার সেই বাম আমলের কায়দায় বুক ফুলিয়ে রমরমিয়ে চলছে গাঁজা চাষ,কলমচৌড়া থানায় ওসি বিষ্ণুপদ ভৌমিক থাকাকালীন থানা এলাকার বুক ফুলিয়ে চুরি থেকে শুরু করে নেশা রমরমা ছিল,ওসি বিষ্ণুপদ ভৌমিক বিভিন্ন জায়গার নেশা কারবাড়ি দেখে দুই জন করে লিডার বানিয়ে দিয়েছে যেন গাঁজা চাষীদের কাছ থেকে প্রতি গাছে ১৫ থেকে ২০ টাকা করে চাঁদা তুলে দেওয়ার জন্য আবার যারা টাকা দিতে পারছে না তাঁদের গাঁজা গাছ কেটে দেয়,ওসি বিষ্ণুপদ ভৌমিক,চোরা কারবাড়ি দের থেকে শুরু করে নেশা কারবাড়িদের সঙ্গে খুব অন্তরঙ্গ ছিল কারণ তাঁদের কাছ থেকে প্রতি সপ্তাহ মোটা অংকের কমিশন পেতো,ওসির খুব ঘনিষ্ঠ লোক কুখ্যাত নেশা কার বাড়ি ইমান হোসেন ও ওসির রান্না করে দেওয়া প্রদীপ সরকার,বিভিন্ন জায়গা থেকে আটক করা নেশা সামগ্রী,এই দুই জন লোক দিয়ে থানা থেকে গাঁজা,ফেনসিডিল এবং ইয়াবা ট্যাবলেট বাহির করেন,ওসি বিষ্ণুপদ ভৌমিক,কুখ্যাত নেশা কারবারি ইমান হোসেনের প্রাইভেট পল্টু গাড়ি দিয়ে চলাফেরা করতেন,এই গাড়ি দিয়ে থানা থেকে রাতে গাঁজা ফেনসিডিল বুঝাই গাড়িটিকে ওসি নিজেই দেখেশুনে গাড়িটিকে বাহির করে দিতো,



