সংবাদে জানা যায়, সিদাই মোহনপুর থানাধীন সাউথ তারানগর এলাকার ৫৫ বছরের বিভূতি দাস টি.আর ০১ এ এম ৮১৮৩ নম্বরের স্কুটি নিয়ে আগরতলা থেকে আমবাসার দিকে যাচ্ছিল। প্রতিদিনের মতোই মুঙ্গিয়াকামি থানার পুলিশ আসাম-আগরতলা জাতীয় সড়কের ৪১ মাইল এলাকায় ভেহিকেল চেকিং -এ বসে। বিভূতি দাস তার স্কুটি নিয়ে ৪১ মাইল এলাকায় পৌঁছা মাত্রই ভেহিকেল চেকিং -এর থাকা মুঙ্গিয়াকামি থানার পুলিশ স্কুটি টিকে দাঁড় করিয়ে কাগজপত্র দেখাতে বলে। সে সময় পুলিশের সন্দেহ হয় এবং স্কুটিতে তল্লাশি চালিয়ে ২৮ কেজি শুকনো গাঁজা উদ্ধার করে। সঙ্গে সঙ্গে আটক করা হয় স্কুটির চালক বিভূতি দাস সহ স্কুটি ও শুকনো গাঁজা।
এদিকে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে দিয়েছে,,,, আগরতলা থেকে খয়েরপুর, জিরানিয়া, রানিরবাজার, চম্পকনগর এবং তেলিয়ামুড়া এই থানাগুলির পুলিশ বাবুদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য নিয়ে। তবে কি ওই সকল থানাগুলির কর্তব্যরত পুলিশ বাবুরা নিজেদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না। যেখানে রাজ্য সরকার নেশা মুক্ত ত্রিপুরার গড়ার ডাক দিয়েছে। তবে কি পুলিশ বাবুরা রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা গুলিকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে চলছে! এমনই অভিমত বুদ্ধিজীবী মহলের।।



