ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ঘটনা কলমচৌড়া থানাধীন রহিমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত ৬নং ওয়ার্ড এলাকায়।সংঘর্ষে দুই পক্ষের অল্প বিস্তার আহত হয়।ঘটনার বিবরণে জানা যায় রহিমপুর দক্ষিণপাড়া এলাকার কিছু যুবক প্রতিদিনের ন্যায় বিএসএফকে ফাঁকি দিয়ে ১৬৭ ও ১৬৮ নং গেইটের কাছ দিয়ে সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া কেটে রাস্তা বানিয়ে অবৈধ ভাবে পাচার বাণিজ্য করে যাচ্ছে একাংশ পাচারকারীরা ভারত থেকে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ থেকে ভারত।গরু থেকে শুরু করে কাপড়,গাঁজা,ফেনসিডিল,ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ইলিশ মাছ,ইত্যাদি পর্যন্ত,এই সীমান্তের কাছাকাছি কাঁটাতারের ওই পাশে ভারতীয় ভূখণ্ডে জলিল মিয়ার বাড়ির এ পাশে কনু মিঞার বাড়ি,জলিল মিঞার বাড়ির কাছ দিয়ে প্রতিনিয়ত ব্যবসা করে যাচ্ছেন তাই পাচার কারীদের বাধা দিতে গেলে এলাকার দুই পক্ষের ব্যবসায়ী তার সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে কাঁটাতারের বেরার কাছে জরু হয়,পরে জলিল মিয়ার ছেলে শাকিল মিয়ার,মেহেদী হাসান,ও শাকিল মিঞার,কাকাতো ভাই সুমন মিঞা,এই তিন জনে কনু মিঞার ছেলে রেছে মিঞার,সাথে তর্ক বিতর্ক হয়,পরে গুরুতর ভাবে মারফিট শুরু হয় দীর্ঘক্ষণ ঝগড়ার পর আশাবাড়ি ক্যাম থেকে বিএসএফ এসে এই ঘটনাকে নিয়ন্ত্রণে আনেন,পরে শাকিল মিয়ার ছোট ভাইয়ের মেহেদী হাসান এর একটি পালসার আর এস বাইক যার নাম্বার TR01AQ 9260 এই বাইকটি প্রতিদিনের ন্যায় এই দিনে ও ১৬৮ নং গেইটের সামনে থাকা বাইকটিকে ভেঙ্গে চুরমার করে দে পরবর্তী সময়ে কলমচৌড়া থানায় ৬ জনের বিরুদে একটি লিখিত মামলা দেন তারা হলেন,রাছেল মিঞা,কমু মিঞা,কাউছার মিঞা,নাছির আহমেদ,মনু মিঞা,ও সাহিন মিঞা,এই ঘটনায় পুরো এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি,