বণ্য দাঁতাল হাতির তাণ্ডব থেকে তেলিয়ামুড়ার হাতি প্রবণ এলাকার এলাকাবাসীকে রক্ষা করার জন্য বনদপ্তরের বহিঃ রাজ্যের বিশেষজ্ঞ এক প্রতিনিধি দল তেলিয়ামুড়া বন বিভাগের অফিসে এলো। এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপ্ত হাতি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাক্তার কে.কে শর্মা, চিফ ওয়াইল্ড লাইফ ওয়ার্ডনার পি.আগরওয়াল, সহ হাতি গবেষক ও হাতি বিশেষজ্ঞের এক প্রতিনিধি দল।
এই প্রতিনিধি দলটি খোয়াই জেলার বন আধিকারিক জায়া রাগুল গাসেন বি. সহ তেলিয়ামুড়া মহকুমা বন আধিকারিক সাবির কান্তি দাস সহ বনদপ্তরের এক দলকে নিয়ে তেলিয়ামুড়ার হাতি প্রবন এলাকা গুলো স্বরোজমিনে পরিদর্শন করেন। তাছাড়া বেশ কয়েকদিন যাবত হাতি বিশেষজ্ঞ ওই দলটি তেলিয়ামুড়ার হাতি প্রবণ এলাকাগুলিতে নজরদারি চালাচ্ছে। পরবর্তীতে শুক্রবার তেলিয়ামুড়া আর.ডি ব্লকের কনফারেন্স হলে তেলিয়ামুড়ার বিধায়িকা কল্যাণী রায়ের পৌরহিত্যে বনদপ্তরের আধিকারিক সহ হাতি প্রবন এলাকা গুলির জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এক রুদ্ধ দ্বার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এদিনের এই বৈঠকে বিধায়িকা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন চিফ ওয়াল্ড লাইফ ওয়ার্ডনার পি.আগরওয়াল, খোয়াই জেলা বন আধিকারিক জায়া রাগুল গাসেন বি. সহ তেলিয়ামুড়া মহকুমা আধিকারিক এবং আধিকারিক সহ জনপ্রতিনিধিরা। এদিনের এই বৈঠকে মূলত বণ্য দাঁতাল হাতিগুলোকে কিভাবে জনবহুল এলাকা থেকে বিতাড়িত করা যায় সে নিয়ে আলোচনা করা হয়। এবং বন্য হাতিগুলোকে কিভাবে অজ্ঞান করে শরীরে জি.পি.এস লাগিয়ে গতিবিধির উপর নজর রাখা যায় সে বিষয় নিয়ে দফায় দফায় আলোচনা হয়।



