বাসুদেব ভট্টাচার্জী খোয়াই ২১শে জুন…….শুক্রবার সকালে খোয়াই অজগরটিলার বাসিন্দা স্বপন কুমার দাসের নাবালক ছেলে সঞ্জীত দাস ১৪ বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিল মিষ্টি ক্রয় করার জন্য এরপর আর বাড়ি ফেরিনি। দিন দুপুরে খোয়ই শহরের বুকে থেকে নিখোঁজ হয়ে গেল সঞ্জীত দাস ।এও জানা যায় সঞ্জীত দাস খোয়াই গনকি স্থিত আনন্দমার্গ স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।ছেলে সঞ্জীত দাস নিখোঁজ এর বিষয়ে তার পিতা স্বপন কুমার দাস শুক্রবার বিকেলে খোয়াই থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করে।ঘটনার বিবরণ জানা যায় অজগর টিলার বাসিন্দ স্বপন কুমার দাস বাড়ির এক কোন পূজার অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে উনার ছেলে সঞ্জিত দাসকে সকাল নয়টায় ২০০ টাকা দিয়ে একটি টমটমে তুলে দেয় খোয়াই শহরের কোন এক মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি ক্রয় করার জন্য এবং তার সাথে একটি মোবাইল ছিল।তখন সঞ্জীত দাস মিষ্টি ক্রয় ও করেনি এমনকি দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলে সে বাড়িতে যাইনি।এদিকে বাড়ির লোক যখন বুঝতে পারে স্কুলের সময় হয়েছে এখনও বাড়ি ফিরিনি তখনই বাড়ির লোকের টনক নড়ে এরপর শুরু হয় ছেলেকে খোঁজাখুঁজি বিকেল পর্যন্ত সব জায়গায় খুঁজে যখন কোন হাদিস পায়নি তখন খোয়াই থানার দ্বারস্থ হয় নিখোঁজ সঞ্জিত দাসের পিতা।ছেলেটির নাবালক হওয়ার কারণে এবং নিখোঁজ ডাইরি করার পর পুলিশ ছেলেটির খোঁজ নিতে কাজে নেমে পড়ে রাত ৯ টা ৩০মিনিট পর্যন্ত খবর লেখা অব্দি ছেলেটির কোন হদিস পায়নি পুলিশ ও তার পরিবারের লোকেরা।অন্যদিকে পুলিশ এই খবর পেয়ে যখন ময়দানে নামে তখন তার হাতের মোবাইল এর শেষ লোকেশন ধরতে পেরেছিল আনন্দমার্গ স্কুল এলাকায় যদিও নিখোঁজ হবার পর থেকেই সঞ্জীত দাস তার মোবাইলটি সুইচ অফ করে রাখে আর তখন শেষ লোকেশন ছিল আনন্দমার্গ স্কুল এলাকা এই হিসেবে পুলিশ ও তার পরিবারের লোকেরা খোঁজ করছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন হাদিস পাওয়া যায়নি।তবে এই ঘটনায় সঞ্জিত দাস এর পরিবারের লোকেরা উৎকণ্ঠায় রয়েছে।