খোয়াই পুর পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের উদ্যোগে এলাকার ৩৮ জন দুস্ত মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সাজেশন বিতরণ করেন

খোয়াই প্রতিনিধি ৩০শে আগস্ট…..আত্মবিশ্বাস, আত্ম বলও আত্মনির্ভরতার স্লোগানকে সামনে রেখে বুধবার সন্ধ্যায় খোয়াই পুর পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মৃত্যুঞ্জয় নাথ শর্মার নিজ উদ্যোগে খোয়াই পুর পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের এ বছরের দুস্থ ৩৮ জন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সাজেশন বই বিতরণ করেন। এই অনুষ্ঠানটি খোয়াই অরবিন্দ পার্ক স্থিত ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল সংলগ্ন এলাকাতে অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খোয়াই পুর পরিষদের চেয়ারম্যান দেবাশীষ নাথ শর্মা খোয়াই জিলা পরিষদের সদস্য সুব্রত মজুমদার, পুর পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তথা বুধবার সন্ধ্যার অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা মৃত্যুঞ্জয় নাথ শর্মা,ও পুর পরিষদের অন্যান্য ওয়ার্ডের কাউন্সিলর গণ শিক্ষক-শিক্ষিকা সহ অন্যান্য। এই অনুষ্ঠানে আলোচনা করতে গিয়ে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সুব্রত মজুমদার উনার দীর্ঘ আলোচনাতে তিনি বলবার চেষ্টা করেন, খোয়াই পুর পরিষদের প্রত্যেক কাউন্সিলর থেকে একটু ব্যতিক্রম এই ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মৃত্যুঞ্জয় নাথ শর্মা তিনি বরাবরই মানুষকে কিছু দেওয়ার যে একটা প্রচেষ্টা এবং মানুষের পাশে থেকে কাজ করার যে প্রচেষ্টা সেটা অনেকটাই প্রশংসনীয় শ্রী মজুমদার আরও বলেন রাজনীতির আঙিনায় আসার সুবাদে 2016 সালে এই কাউন্সিলর মৃত্যুঞ্জয় নাথ শর্মার সঙ্গে যোগাযোগ হয় তখন কিন্তু রাজ্যে বিজেপি সরকার ছিল না তারপরও মৃত্যুঞ্জয় শর্মা একটা কাজ কর্ম উপলক্ষিত হয় জনগণের পাশে থেকে কাজ করার। এবং জনগণকে কিছু দেওয়ার যে প্রচেষ্টা সেটা বেশ লক্ষনীয় বিষয়। আজকের অনুষ্ঠানটি ঠিক এরকমই সহ উদ্যোগে একটা প্রচেষ্টা করলেন কাউন্সিলর মৃত্যুঞ্জয় নাথ শর্মা। সুব্রত মজুমদার তিনি আহ্বান রাখেন খোয়াই পুর পরিষদের সব কটা ওয়ার্ডের কাউন্সিলার রা এরকম মহতী কর্মকান্ড জড়িয়ে নিজ নিজ এলাকার জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার। তাছাড়া আজকের এই অনুষ্ঠানে পুর পরিষদের চেয়ারম্যান দেবাশীষ নাথ শর্মা এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের প্রশংসা করেন এবং তিনি রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন বিষয়ের দেবার চেষ্টা করেন। তিনি বলবার চেষ্টা করেন রাজ্যে একটা সময় ছিল, যখন মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম ১০ জনের তালিকা শহর কেন্দ্রীয় হত বর্তমানে প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্র-ছাত্রীরা প্রথম দশ জনের তালিকায় চলে আসে। এটা রাজ্যের শিক্ষার উন্নয়ন বলেই সম্ভব হয়েছে।