গ্রামীণ অর্থনীতির বিকাশ রাজ্যের অর্থনৈতিক বুনিয়াদকে সুদৃঢ় করবে। এক্ষেত্রে ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাঙ্ক বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। আজ মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডাঃ) মানিক সাহা ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাঙ্কের ১০ ১টি বিজনেস করেসপন্ডেন্স সেন্টারের সূচনা করে একথা বলেন। মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা আজ তার সরকারি বাসভবনে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে এই বিজনেস করেসপন্ডেন্স সেন্টারের সূচনা করেন। মুখ্যমন্ত্রী গ্রামীণ ব্যাঙ্কের জনকল্যাণমূলক এই উদ্যোগের সাধুবাদ জানান। গ্রামীণ ব্যাঙ্কের বিজনেস করেসপন্ডেন্স সেন্টারের সূচনা করে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ত্রিপুরার গ্রামীণ ব্যাঙ্ক বরাবরই রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে জনকল্যাণে উল্লেখযোগ্য পরিষেবা প্রদান করে চলছে। আজকের নতুন ১০১টি বিজনেস করেসপন্ডেন্স সেন্টার সহ মোট ৪৯৮টি ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাঙ্কের বিজনেস করেসপন্ডেন্স সেন্টার রয়েছে। তিনি আরও বলেন, এই বিজনেস করেসপন্ডেন্স সেন্টারের মাধ্যমে ডিপোজিট, ব্যালেন্স এনক্যুয়ারি, ফান্ড ট্রান্সফার, স্ব-সহায়ক দলের আর্থিক লেনদেন, অ্যাকাউন্ট ওপেনিং ইত্যাদি সহ ১২ ঘন্টা গ্রাহকরা বিভিন্নভাবে ব্যাঙ্কিং পরিষেবার সুযোগ নিতে পারবে। তিনি বলেন, নতুন এই ১০১টি করেসপন্ডেন্স সেন্টারগুলির মধ্যে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলায় রয়েছে ২২টি, সিপাহীজলায় ১৪টি, গোমতী জেলায় ১২টি, দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলায় ১৬টি, ধলাই জেলায় ১৯টি, খোয়াই জেলায় ১৬টি, ঊনকোটি জেলায় ৫টি ও উত্তর ত্রিপুরা জেলায় ৭টি।



