বক্সনগর রহিমপুরে জামাল মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ জসিম(২৭)তিন বছর যাবত কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে কুয়েতে, কিন্তু দেড় মাস ধরে বাড়িতে কোন যোগাযোগ ছিল না,গত পরশুদিন অর্থাৎ বুধবার খবর আসে কলমচৌড়া থানায় জসিমের ডেড সার্টিফিকেটের মাধ্যমে জসিম নাকি গাড়ি এক্সিডেন্টে মারা যায় জসিমের মৃত্যুর খবর পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে পরিবার, পরে বাড়িতে এসে পরিবারের পক্ষ থেকে এই খবর প্রথমে ত্রিপুরা ওয়াক বোর্ডের চেয়ারম্যান শাহ আলম মজুমদার কে কল করে বিষয়টি জানান,পরে ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান বিষয়টি শুনার পর তিনি মহকুমা শাসক এবং সিপাহীজলা জেলাশাস কে ঘটনাটি বিস্তারিত খুলে বলেন,পরবর্তী সময়ে ছেলে হারা অসহায় পরিবারের তরফ থেকে চিঠির মাধ্যমে দারস্ত হন সিপাহীজলা জেলা শাসকের এবং মহকুমা শাসকের কাছে যেন মৃত জসিমের ডেড বডি সুস্থ তদন্ত করে বাড়িতে নিয়ে আসার জন্য সন্তানহারা অসহায় মৃত জসিমের মা ও বাবার বক্তব্য মোহাম্মদ জসিমকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে,মোহাম্মদ জসিম কুয়েতে ডায়না কোম্পানিতে কাজকতেন বলে পরিবার তরফ থেকে জানান,কারণ কুয়েতের ২ হাজার ডিনারের ঘটনার জড়িত,এই কারণে তাকে পরিকল্পিতভাবে মেরে ফেলা হয়েছে বলে মৃত জসিমের পরিবারের দাবি, মৃত জসিমের খবর পেয়ে আজ সকাল ১০ ঘটিকার সময় বক্সনগর রহিমপুর এলাকার কুয়েরে মৃত জসিমের বাড়িতে ছুটে আসেন ত্রিপুরা ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান শাহ আলম মজুমদার,রহিমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান আক্তার হোসেন,সমাজসেবী কুনু মিয়া,সহ রাজকুমার প্রমূখ,তারা তাদের বাড়িতে গিয়ে অসহায় পরিবারের সাথে কথা বলেন ত্রিপুরা ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান শাহ আলম মজুমদার অসহায় পরিবারটিকে শান্তনা ও আশ্বাস দিয়েছেন যে কুয়েতে মৃত জসিমের ডেড বডি সুস্থ তদন্তক্রমে আইন অনুযায়ী গভমেন্টের সহযোগিতা জসিমের মৃতদেহ আনার ব্যবস্থা ও প্রসেসিং করে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি,এখন দেখার বিষয় কবে নাগাদ জসিমের মৃতদেহ পরিবারের হাতে এসে পৌঁছায়,



