এই গরু চুরি কান্ড ঢুকতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ পুলিশ। বলাবাহুল্য মাত্র ৪৮ ঘন্টা আগেই এয়ারপোর্ট থানা এলাকার বিভিন্ন গরু চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে এয়ারপোর্ট থানার পুলিশকে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করার আবেদন জানিয়েছিলেন ৪ বড়জলা বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক সুদীপ সরকার। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আবারো তিন গরু চুরি এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। ঘটনার বিবরণে জানা যায় এয়ারপোর্ট থানাধীন সাহা পাড়ার চন্দন রায় নামে এক ব্যাক্তির তিনটি গরু চুরি করে নিয়ে যায় গরু চোরের বোলেরো গ্যাং মঙ্গলবার গভীর রাতে। এই চিত্র ধরা পরে সিসিটিভি ক্যামেরায়। পরবর্তী সময়ে খবর দেওয়া হয় এয়ারপোর্ট থানায় ঘটনাস্থলে আসে এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ শুরু করে তদন্ত। গরুর মালিক চন্দন রায় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিস্তারিত জানাতে গিয়ে বলেন সম্প্রতি তিনি গরুর গোবর বিক্রি করেছিলেন যারা গরুর গোবর নিতে এসেছিল তারা এই চুরির কান্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে বলে দাবি করেন। পাশাপাশি স্থানীয় একটি পেট্রোল পাম্প কে এলাকার জনগণ অনুরোধ করেছিল রাস্তার পাশে থাকা তাদের বড় লাইট এবং সিসিটিভি ক্যামেরা দেওয়ার জন্য ঘুরিয়ে যদি এই ধরনের কোন ঘটনা ঘটে তাহলে অভিযুক্তদের সনাক্তকরণ সুবিধার্থে। এক্ষেত্রে রহস্যজনক ভূমিকা এই পেট্রোল পাম্পটিও। এই গরু চোরের ঘটনা কে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় আবারো পুলিশি নিরাপত্তা নিয়ে নানান প্রশ্ন উঠতে থাকে সম্প্রতি এক মাসের মধ্যে একাধিক গরু চুরির ঘটনা ঘটলেও সম্পূর্ণ ব্যর্থ এই চুলের কাণ্ড গুলির কোন সুরাহা করতে এয়ারপোর্ট থানা এবং এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ। এখন দেখার বিষয়। এয়ারপোর্ট থানা এই সকল চুরি কান্ড রুখতে, গরু চুরের বোলেরো গ্যাং কে ধরতে বা সনাক্ত করতে সক্ষম হবে কিনা।