কিষান মোর্চার নেতৃত্বদের শুধুমাত্র রাজনীতি করাই মূল লক্ষ্য নয় সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষায় মানুষের পাশে থাকায় তাদের লক্ষ্যপ্রান্তিক কৃষকের পাশে কৃষাণ মোর্চার নেতাকর্মীরা যেমন,শুধুমাত্র রাজনীতি করাই তাদের মূলত লক্ষ্য নয়। সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়েই সমাজে সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষায় মানুষের পাশে থাকতে অভ্যস্ত।এমনটাই সংবাদকর্মী কে কাছে পেয়ে বিজেপির অঙ্গ সংগঠন ধনপুর বিধানসভা এলাকার কৃষাণ মোচার মন্ডলের সভাপতি নারায়ণ মজুমদার এমনটাই অভিমত ব্যক্ত করলেন সোমবার।তিনি জানালেন,কাঁঠালিয়া ব্লকের অন্তর্গত উত্তর মহেশপুর পঞ্চায়েত এলাকার প্রান্তিক কৃষক সাধন মল্ল নামে ওই ব্যক্তি এক কানি সোনালী ফসল কৃষি জমি থেকে কেটে বাড়ির উঠোনে তুলে দিলেন সংগঠনের কর্মীরা।তবে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলেও বাস্তবে রাজনীতির যথেষ্ট গন্ধ কৃষি জমিতে ফুটে উঠেছে।যেমন সংগঠনের বেনার জুলিয়ে ধান কাটা হয়েছে ধর্মীয় স্লোগানের ভিত্তিতে।এটাই এখন মানুষের কাছে প্রশ্ন।গরীব কৃষক সামাজিক দায়িত্ব নিয়ে ধান কেটে দেওয়া বিনামূল্যে সত্যিকার অর্থে বিশাল ব্যাপার।কৃষক সাধন বাবু, অন্ততপক্ষে ২০০০ টাকা উপকৃত হয়েছেন।তবে ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গে ভারত মাতার স্লোগান দেওয়া বা অন্যান্য স্লোগান দেওয়া এসব কিছু সংশ্লিষ্ট স্থানীয় মানুষের কাছে অবশ্যই রাজনীতির গন্ধ বলে মনে করছে।কিন্তু এটা ঠিক, উদ্যোগটা ঠিকই আছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো কৃষকের জন্য লড়াই সংগ্রাম করলো কৃষি জমিতে নেমে কোন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বরা কৃষি জমি থেকে ধান কেটে বাড়ির উঠোনে এনে দেওয়া এখনো নজরে আসে নাই কৃষক সমাজের।কিন্তু ধনপুর বিধানসভা এলাকার কিষান মোচার নেতাকর্মীরা তা বাস্তবায়ন করে দেখাল।কৃষকের পাশে কৃষাণ মোর্চার নেতাকর্মীরা যেমন,শুধুমাত্র রাজনীতি করাই তাদের মূলত লক্ষ্য নয়। সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়েই সমাজে সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষায় মানুষের পাশে থাকতে অভ্যস্ত।এমনটাই সংবাদকর্মী কে কাছে পেয়ে বিজেপির অঙ্গ সংগঠন ধনপুর বিধানসভা এলাকার কৃষাণ মোচার মন্ডলের সভাপতি নারায়ণ মজুমদার এমনটাই অভিমত ব্যক্ত করলেন সোমবার।তিনি জানালেন,কাঁঠালিয়া ব্লকের অন্তর্গত উত্তর মহেশপুর পঞ্চায়েত এলাকার প্রান্তিক কৃষক সাধন মল্ল নামে ওই ব্যক্তি এক কানি সোনালী ফসল কৃষি জমি থেকে কেটে বাড়ির উঠোনে তুলে দিলেন সংগঠনের কর্মীরা।তবে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলেও বাস্তবে রাজনীতির যথেষ্ট গন্ধ কৃষি জমিতে ফুটে উঠেছে।যেমন সংগঠনের বেনার জুলিয়ে ধান কাটা হয়েছে ধর্মীয় স্লোগানের ভিত্তিতে।এটাই এখন মানুষের কাছে প্রশ্ন।গরীব কৃষক সামাজিক দায়িত্ব নিয়ে ধান কেটে দেওয়া বিনামূল্যে সত্যিকার অর্থে বিশাল ব্যাপার।কৃষক সাধন বাবু, অন্ততপক্ষে ২০০০ টাকা উপকৃত হয়েছেন।তবে ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গে ভারত মাতার স্লোগান দেওয়া বা অন্যান্য স্লোগান দেওয়া এসব কিছু সংশ্লিষ্ট স্থানীয় মানুষের কাছে অবশ্যই রাজনীতির গন্ধ বলে মনে করছে।কিন্তু এটা ঠিক, উদ্যোগটা ঠিকই আছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো কৃষকের জন্য লড়াই সংগ্রাম করলো কৃষি জমিতে নেমে কোন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বরা কৃষি জমি থেকে ধান কেটে বাড়ির উঠোনে এনে দেওয়া এখনো নজরে আসে নাই কৃষক সমাজের।কিন্তু ধনপুর বিধানসভা এলাকার কিষান মোচার নেতাকর্মীরা তা বাস্তবায়ন করে দেখাল। কিষান মোর্চার নেতৃত্বদের শুধুমাত্র রাজনীতি করাই মূল লক্ষ্য নয় সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষায় মানুষের পাশে থাকায় তাদের লক্ষ্য
প্রান্তিক কৃষকের পাশে কৃষাণ মোর্চার নেতাকর্মীরা যেমন,শুধুমাত্র রাজনীতি করাই তাদের মূলত লক্ষ্য নয়। সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়েই সমাজে সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষায় মানুষের পাশে থাকতে অভ্যস্ত।এমনটাই সংবাদকর্মী কে কাছে পেয়ে বিজেপির অঙ্গ সংগঠন ধনপুর বিধানসভা এলাকার কৃষাণ মোচার মন্ডলের সভাপতি নারায়ণ মজুমদার এমনটাই অভিমত ব্যক্ত করলেন সোমবার।তিনি জানালেন,কাঁঠালিয়া ব্লকের অন্তর্গত উত্তর মহেশপুর পঞ্চায়েত এলাকার প্রান্তিক কৃষক সাধন মল্ল নামে ওই ব্যক্তি এক কানি সোনালী ফসল কৃষি জমি থেকে কেটে বাড়ির উঠোনে তুলে দিলেন সংগঠনের কর্মীরা।তবে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলেও বাস্তবে রাজনীতির যথেষ্ট গন্ধ কৃষি জমিতে ফুটে উঠেছে।যেমন সংগঠনের বেনার জুলিয়ে ধান কাটা হয়েছে ধর্মীয় স্লোগানের ভিত্তিতে।এটাই এখন মানুষের কাছে প্রশ্ন।গরীব কৃষক সামাজিক দায়িত্ব নিয়ে ধান কেটে দেওয়া বিনামূল্যে সত্যিকার অর্থে বিশাল ব্যাপার।কৃষক সাধন বাবু, অন্ততপক্ষে ২০০০ টাকা উপকৃত হয়েছেন।তবে ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গে ভারত মাতার স্লোগান দেওয়া বা অন্যান্য স্লোগান দেওয়া এসব কিছু সংশ্লিষ্ট স্থানীয় মানুষের কাছে অবশ্যই রাজনীতির গন্ধ বলে মনে করছে।কিন্তু এটা ঠিক, উদ্যোগটা ঠিকই আছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো কৃষকের জন্য লড়াই সংগ্রাম করলো কৃষি জমিতে নেমে কোন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বরা কৃষি জমি থেকে ধান কেটে বাড়ির উঠোনে এনে দেওয়া এখনো নজরে আসে নাই কৃষক সমাজের।কিন্তু ধনপুর বিধানসভা এলাকার কিষান মোচার নেতাকর্মীরা তা বাস্তবায়ন করে দেখাল।কৃষকের পাশে কৃষাণ মোর্চার নেতাকর্মীরা যেমন,শুধুমাত্র রাজনীতি করাই তাদের মূলত লক্ষ্য নয়। সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়েই সমাজে সামাজিক দায়বদ্ধতা রক্ষায় মানুষের পাশে থাকতে অভ্যস্ত।এমনটাই সংবাদকর্মী কে কাছে পেয়ে বিজেপির অঙ্গ সংগঠন ধনপুর বিধানসভা এলাকার কৃষাণ মোচার মন্ডলের সভাপতি নারায়ণ মজুমদার এমনটাই অভিমত ব্যক্ত করলেন সোমবার।তিনি জানালেন,কাঁঠালিয়া ব্লকের অন্তর্গত উত্তর মহেশপুর পঞ্চায়েত এলাকার প্রান্তিক কৃষক সাধন মল্ল নামে ওই ব্যক্তি এক কানি সোনালী ফসল কৃষি জমি থেকে কেটে বাড়ির উঠোনে তুলে দিলেন সংগঠনের কর্মীরা।তবে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলেও বাস্তবে রাজনীতির যথেষ্ট গন্ধ কৃষি জমিতে ফুটে উঠেছে।যেমন সংগঠনের বেনার জুলিয়ে ধান কাটা হয়েছে ধর্মীয় স্লোগানের ভিত্তিতে।এটাই এখন মানুষের কাছে প্রশ্ন।গরীব কৃষক সামাজিক দায়িত্ব নিয়ে ধান কেটে দেওয়া বিনামূল্যে সত্যিকার অর্থে বিশাল ব্যাপার।কৃষক সাধন বাবু, অন্ততপক্ষে ২০০০ টাকা উপকৃত হয়েছেন।তবে ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গে ভারত মাতার স্লোগান দেওয়া বা অন্যান্য স্লোগান দেওয়া এসব কিছু সংশ্লিষ্ট স্থানীয় মানুষের কাছে অবশ্যই রাজনীতির গন্ধ বলে মনে করছে।কিন্তু এটা ঠিক, উদ্যোগটা ঠিকই আছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো কৃষকের জন্য লড়াই সংগ্রাম করলো কৃষি জমিতে নেমে কোন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বরা কৃষি জমি থেকে ধান কেটে বাড়ির উঠোনে এনে দেওয়া এখনো নজরে আসে নাই কৃষক সমাজের।কিন্তু ধনপুর বিধানসভা এলাকার কিষান মোচার নেতাকর্মীরা তা বাস্তবায়ন করে দেখাল।



