রবিবার ছিল আন্তর্জাতিক সাফাই অভিযান।তারই প্রেক্ষাপটে জাতীয় ঐক্য ও সংহতি সুদৃঢ় এবং সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে এক অনন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে সাফাই অভিযানে নেমে পড়ার ছবি ফুটে উঠলো সাত সকালে কাঠালিয়াতে।এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন সোনামুড়া মহকুমার যাত্রাপুর পুলিশ স্টেশন এর সমস্ত জোয়ানরা, যুক্ত হয়েছেন কাঠালিয়া বাণিজ্যিক এলাকার একাংশ ব্যবসায়ীও। ঘড়ির কাটা তখন সাড়ে ছটায় দেখা গেল যাত্রাপুর থানার অভিসার থেকে শুরু করে নারী পুরুষ কনষ্টবল এবং টি এস আর জোয়ান তাছাড়া যুক্ত ছিলেন এস পি ও জোয়ানরাও।সবার হাতে হাতে ঝাড়ু এবং জমে থাকা আবর্জনা গুলি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলে দেওয়ার জন্য বস্তা ইত্যাদি যন্ত্রপাতি। বাণিজ্যিক এলাকার তখনো কোন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান খোলা হয়নি।অর্ধশতাধিক আরক্ষা দপ্তরের কর্মী ও ব্যবসায়ী যুক্ত হয়ে বাণিজ্যিক এলাকার জমে থাকা আবর্জনা গুলি পরিষ্কার করেন। দুই থেকে আড়াই ঘন্টা সময় নিয়ে রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে ঝকঝকে করে তোলেন।এই সময়ে কাছে গিয়ে যাত্রাপুর থানার পুলিশ অফিসার নন্দন দাস একান্ত সাক্ষাৎকারে জানান,দেখুন সাফাই অভিযান প্রতিমাসে ধারাবাহিক যাত্রাপুর থানার উদ্যোগে করা হয়,তবে,আজকের সাফাই অভিযান টি ছিল ব্যতিক্রম ধর্মীয়।জাতীয় সাফাই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে বাজার কমিটিকেও যুক্ত রাখা হয়েছে।তিনি বলেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না থাকলে মন মানসিকতা ভালো লাগেনা।তাই এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে সমস্ত জোয়ান ও বাজার এলাকার একাংশ ব্যবসায়ী কে নিয়েই এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।



