বিজয়া দশমীর পর দেবী দুর্গা কৈলাসে চলে গেলে সকলের মন হয় ভারাক্রান্ত। ফের মায়ের আগমনের অপেক্ষায় দিন কাটে উৎসবপ্রিয় বাঙালির। মায়ের চলে যাওয়ার পর তাই মনটাকে কিঞ্চিৎ ভাল করতে আমরা বাঙালিরা সবাই মেতে ওঠি বিজয়া সম্মিলনীতে। করোনার জন্য এমনিতেই মূল্যবান দুটি বছর সময় নষ্ট হয়েছে আমাদের, কিন্তু তা সত্ত্বেও আমাদের ভারতীয় জনতা পার্টির সকল কার্যকর্তা ও কর্মীরা এলাকার মানুষের পাশে ছিলেন। লকডাউন থেকে শুরু করে এখনো পর্যন্ত আপদে-বিপদে প্রতিটি কার্যকর্তা আমার সাথে কাঁধেকাঁধ মিলিয়ে এলাকায় এলাকায় মানুষের সহায়তা করেছেন। ১০মজলিশপুর বিধানসভা কেন্দ্রের দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ সেই সকল কার্যকর্তা ও কর্মীদের সাথে নিজেদের সুখ-দুঃখের কথা ভাগ করে নিতে এবং দলের ও সাধারণ মানুষদের প্রতি তাঁদের নিরলস সেবামূলক কাজের সম্মান জানাতে আজ বিকেলে রাণীরবাজারের গীতাঞ্জলি হলঘরে মজলিশপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বুথ নং ১-২৮ এর অন্তর্গত মন্ডল কমিটির বিভিন্ন স্তরের পদাধিকারী ও কার্যকর্তা/বুথ কমিটি/যুব মোর্চা/মহিলা মোর্চা/কিষাণ মোর্চা/জনজাতি মোর্চা/তপশীলি জাতি মোর্চা/সংখ্যালঘু মোর্চা/সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের লাভ্যার্থী
সহ বিভিন্ন শাখা সংগঠনের পদাধিকারী ও কার্যকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক বিজয়া সম্মেলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীসহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। এদিন মন্ত্রী বক্তব্য রাখতে গিয়ে উপস্থিত সকলকে শুভ বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানিয়ে মিষ্টিমুখ করানোর, পাশাপাশি বিজয়া সম্মিলনীর মধ্যে দিয়ে জনসংযোগ বৃদ্ধি করে এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে আরও নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলে সাধারণ নাগরিকদের অভাব-অভিযোগ সম্পর্কে অবগত হয়ে সেগুলোর দ্রুত সমাধানের জন্য গুরুত্বারোপ করেন।



