জানা, যায় বি.জে.এম.সি কর্মী বিশ্বজিৎ দাসের সাথে বি.এম.এস কর্মী বিপ্লব দেবের যান দুর্ঘটনা'কে কেন্দ্র করে এই মারধোরের ঘটনা। যদিও শনিবার যান দুর্ঘটনাটি বি.এম.এস অফিস কক্ষে সালিশি সভার মধ্য দিয়ে মিটমাট করে দেওয়া হয়। অভিযোগ, শনিবার রাতে বিশ্বজিৎ দাস নিজ বাড়িতেই ছিল। সেই সময় বি.এম.এস সমর্থক বিপ্লব দেব কয়েকজন সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে বিশ্বজিৎ দাসের বাড়ির সামনে গিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসতে বলে। বিশ্বজিৎ দাস বাড়ি থেকে বেরোতেই কিল-ঘুষি-চর মারতে শুরু করে। সে সময় বিশ্বজিৎ দাস নিজেকে বাঁচাতে ওই বি.এম.এস কর্মীদের উপরে প্রহার করে। এলাকাবাসীরা চিৎকার চেঁচামেচি শুনে ঘটনাস্থলে আজকেই পালিয়ে যায় বি.এম.এস সমর্থক বিপ্লব সহ সাঙ্গপাঙ্গরা। শনিবার রাতে বিশ্বজিৎ দাসের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ এনে তেলিয়ামুড়া থানায় মামলা করে বিপ্লব। এদিকে রবিবার দুপুরে বিপ্লব দেবের বিরুদ্ধে বাড়ি থেকে ডেকে এনে মারধরের অভিযোগ লিখিত আকারে তেলিয়ামুড়া থানায় পাল্টা মামলা করে বিশ্বজিৎ। তবে যাই হোক ভারতীয় জনতা পার্টির সমর্থিত দুই শ্রমিক সংগঠনের এহেনো কাণ্ড রীতিমতো হতবাক সকলে। তবে তেলিয়ামুড়ায় বি.এম.এস এবং বি.জে.এম.সি-র মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা নতুন নয়। এর পূর্বে বহুবার বি.জে.এম.সি এবং বি.এম.এস-এর মধ্যে সংঘর্ষের খবর সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিল। রবিবার ও এমন এক ঘটনা সংবাদ শিরোনামে।



