ঢাকে তে কাঠি পরে গেছে। পুজোর আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরই জাতি উপজাতি সকল অংশের মানুষ মেতে উঠবে বাঙ্গালীর সবথেকে বড়ো পার্বণ শারদোৎসবের আনন্দেতে। তাই প্রতিটি ক্লাবে এখন চলছে চূড়ান্ত ব্যাস্ততা, শনিবার তেলিয়ামুড়া মহকুমার মোহরছড়া স্থিত পল্লীমঙ্গল সংঘ ও অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছর ও দেবী আরাধনায় ব্রতী হয়েছে। শনিবার সকালে ক্লাব প্রাঙ্গনে গিয়ে দেখা গেল চূড়ান্ত ব্যাস্ততা কাল্পনিক মন্দিরের আদলে কাঠ, বাঁশ, থার্মোকল দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্দির। পূজো উদ্যোক্তা তথা ক্লাব সদস্য বিশ্বজিৎ দাস জানান,, প্রায় তিন লক্ষ টাকা বাজেটে উপর নির্ভর করে পুজো হবে এই বছর। রয়েছে বস্ত্র দানের মতো নানাবিধ সামাজিক কর্মসূচি। বর্তমানে তারই প্রস্তুতি চলছে। এবছর স্থানীয় তুইসিন্দ্রাই এলাকার মৃৎশিল্পীর নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় মৃন্ময়ী মা চিন্ময়ী রূপ পাবে। বলা বাহুল্য, তেলিয়ামুড়ার মোহরছড়া এলাকার এই পুজো এটি অন্যতম আকর্ষণ। প্রতিবছর এই পূজো দেখতে শয়ে শয়ে দর্শনার্থীরা ভীড় জমান পূজোপাঙ্গনে। আশা এ বছরও আনন্দে মেতে উঠবে সকলে।



