মঙ্গলবার রাজধানীর আগরতলা শিক্ষা ভবনের কনফারেন্স হলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতাঞ্জলির ককবরক বই ও তিপুর সতীর ঈশ্বরি জয়াবতী, ককবরক এই দুইটি বই উদ্বোধন করেন শিক্ষা ও আইন মন্ত্রী রতন লাল নাথ। এ দিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অতুল দেববর্মা।এদিন শিক্ষা মন্ত্রী বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী অবধি ১২৪৪ টি বিদ্যালয়ে ককবরক ভাষাকে বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে এবং মাধ্যমিক স্তরে 101টি বিদ্যালয় বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে তাছাড়া উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৪২ টি বিদ্যালয় ককবরক ভাষাকে বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে এই ভাষাটিকে তৃণমূল স্তর থেকে শিক্ষা প্রদান করা যায় সেই লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার বলে জানিয়েছেন। তার পাশাপাশি তিনি এদিন আরো বলেন এই ককবরক ভাষাকে সুদূরপ্রসারী করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ১৪ জন ককবরক পোস্ট গেজুয়েট টিচারকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে বলে, শুধু তাই নয় এই শিক্ষকরা যেন শিক্ষা প্রদান করতে কোন প্রকার অসুবিধার সম্মুখীন যেন না হতে হয় তার জন্য ককবরক দপ্তরের মধ্য দিয়ে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে বলে।