সোনামুড়া থানা দিন পশ্চিম দুর্লভ নারায়ন বিখ্যাত গুরু ব্যবসায়ী তাজুল ইসলাম কোন একটি টিলার খালি জায়গাতে তার ব্যবসার গরু ঘাস খাওয়ানোর জন্য ছেড়ে দে। এর মধ্যে তাজুল ইসলাম এর পাশের বাড়ি অর্থাৎ তাজুল ইসলামের আত্মীয় ফরিজা খাতুন নামে এক মহিলা তাজুল ইসলামকে বলে এইটিলার জায়গাটি সে পরিষ্কার করেছে তার গরু কে ঘাস খাওয়ার জন্য। কিন্তু তাজুল ইসলাম ফরিজা খাতুনকে বলে সে এই জায়গাটি বন্ধক রেখেছে। এতে ফরিজা খাতুন তাজুল ইসলাম কে বলে তুই তো ক্ষেত বন্ধক রেখেছিস টিলা তো বন্ধক রাখস নাই। এই নিয়ে দুজনের মধ্যে সামান্য কথা কাটাকাটি হলে ফরিজা খাতুন এর পুত্রবধূ রেহেনা খাতুন এসে তাজুল ইসলাম কে বলে আপনি তো খেত বন্ধক রেখেছেন কিন্তু এই টিলা তো বন্ধক রাখেন নি। এত বাটপারি করেন কেন। এই কথা বলার পর তাজুল ইসলাম ফরিজা খাতুন ও তার পুত্রবধূর রেহেনা বেগমের উপর আক্রমণ শুরু করে দেয়। তাজুল ইসলাম রেহেনা খাতুনের উপর এত আক্রমণ করে শেষ পর্যন্ত রেহেনা খাতুনকে মেলাঘর হাসপাতালে নিয়ে আসলে সেখান থেকে মেলাঘর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসা উন্নত চিকিৎসার জন্য রেহেনা খাতুনকে জিবি হাসপাতালে রেফার করে দেয়। এদিকে রেহেনা খাতুন এর ছেলে তাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে সোনামুড়া থানা একটি লিখিত অভিযোগ করেন। আর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সোনামুড়ার থানার পুলিশ তাজুল ইসলামকে ধরার জন্য অভিযান চালালেও তাজুল ইসলামকে ধরতে পারেনি এদিকে রেহানা বেগমকে আগরতলা জিবি হাসপাতাল থেকে তার শারীরিক অবস্থা একটু উন্নত হওয়ার ফলে তাকে মেলাঘর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। এই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে রেহেনা বেগম ও তার মা কি বলছে শুনুন। শেষ পর্যন্ত আসামি তাজুল ইসলাম কে পুলিশ কি ধরতে পারে না অন্য কোন রফা দফা করে তাজুল ইসলাম কে না ধরার অভিনয় করে এ বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত দেখা যায় রেহেনা খাতুন ও তার শাশুড়ি ফরিজা খাতুন সঠিক বিচার পাই কিনা সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে আক্রান্তের পরিবার