শুক্রবার আগরতলা থেকে চিকিৎসা করিয়ে তেলিয়ামুড়া তুইসিন্দ্রাই এলাকায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল ওই ব্যাক্তি। রবিবার সকালে বোনের বাড়ি থেকে কসবা কালি মন্দিরে মায়ের দর্শন করতে যাবার পথে বড়োমুড়া পাহাড়ে যাওয়া মাত্রই আচমকায় শুরু হয় বুকের ব্যাথা, এমনটাই জানা যায় মৃত ব্যক্তির পরিবার সূত্রে। পরে পরিবারের লোকজন ওই ব্যাক্তিকে নিয়ে আসে তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালে এবং সেখানে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই ব্যাক্তিকে মৃত বলে ঘোষণা করে। জানা গেছে ওই ব্যাক্তির বাড়ি খোয়াইয়ের চেবেরি এলাকায়। তিনি পেশায় রেশন ডিলার।
পরবর্তীতে মৃত ব্যাক্তিকে পরিবার-পরিজনদের হাতে তুলে দেওয়া হয় তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালের পক্ষ থেকে ময়নাতদন্ত ছাড়াই। এ বিষয়ে তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালের MOIC অজিত দেববর্মা জানান,,,, ঐ ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরেই হৃদরোগে ভুগছিলেন।
কিন্তু আইনের দিক দিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করলে হাসপাতালের বাইরে যদি কোন ব্যক্তির মৃত্যু হয়, তাহলে ওই ব্যক্তির মৃতদেহ ময়নাতদন্ত করে তারপরেই পরিবারের লোকজনদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। কিন্তু রবিবার তেলিয়ামুড়া মহকুমা হাসপাতালের MOIC অজিত দেববর্মা কিভাবে ময়নাতদন্ত না করে ওই ব্যক্তিকে হৃদরোগে মৃত্যু হয়েছে সনাক্ত করে পরিবারের হাতে মৃতদেহ তুলে দিয়েছে! এ নিয়ে জনমনে উঠছে প্রশ্ন।।



