ডিএনএ ক্লাব প্রকল্পে আরো ৩০ স্কুলকে যুক্ত করা হলো। এর আগে রাজ্যে ৫২ টি স্কুলে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। এই প্রকল্পের গাইডলাইন অনুযায়ী প্রত্যেকটি নির্বাচিত বিদ্যালয় কে ল্যাবরেটরি যন্ত্রপাতি ক্রয় করা এবং বিজ্ঞান বিষয়ক পরীক্ষা-নির কে হাতে কলমে করা ছাড়াও জৈব প্রযুক্তি বিষয়ক কুইজ বক্তৃতা ও জৈব বৈচিত্র সমৃদ্ধ স্থান তাদের জন্য আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হয়। এই প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেক নির্বাচিত স্কুলের একজন বিজ্ঞান শিক্ষক এ প্রকল্পের দায়িত্বে থাকেন। আজ ডিএনএ ক্লাব বিষয়ক প্রশিক্ষণ শিবিরে নির্বাচিত ৩০ টি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক শিক্ষিকাদের নিয়ে এক প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করে ত্রিপুরা বায়োটেকনোলজি কাউন্সিল। এদিন রাজধানীর গুর্খাবস্তিস্থিত ত্রিপুরা ষ্টেট পলিউশান কন্ট্রোল বোর্ডের কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বায়োটেকনোলজি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান যীষ্ণু দেববর্মা। এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের উপ মুখ্যমন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা বলেন ডিএনএ ক্লাব হওয়ার পর বিদ্যালয় গুলিতে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতির হার বৃদ্ধি পেয়েছে। তার থেকে সরকার অনুভব করেছে আরো ডি এন এ ক্লাব বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ডি এন এ ক্লাবকে সাহায্য করার জন্য নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ডি এন এ ক্লাবগুলি সাইনবোর্ডে ক্লাব হলে চলবে না। জনগণের টাকায় এই ডি এন এ ক্লাব তৈরি করা হয়। তাই ডি এন এ ক্লাবের আউট পুট থাকতে হবে। তাছাড়া এই প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রথম পর্যায়ে ১২টি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের হাতে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা করে তুলে দেওয়া হয় সর্বমোট 15 লক্ষ টাকা। উপ মুখ্যমন্ত্রী ছাড়া এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বায়ু টেকনোলজিক কাউন্সিলের সচিব ডাক্তার প্রদীপ চক্রবর্তী তাছাড়া ত্রিপুরা পলিটেকনোলজি কাউন্সিলের মেম্বার সেক্রেটারি অনিমেষ দাস সহ অন্যরা।



