বক্সনগর প্রতিনিধি:- গ্রামীণ মানুষের জীবন জীবিকা এবং অর্থনৈতিক বুনিয়াদকে শক্ত পুক্ত করে স্বাবলম্বন করার জন্য,বক্সনগর ব্লক লেবেল এক দিবসীয় সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।উক্ত অনুষ্ঠানটি করা হয় বক্সনগর ডাকবাংলা মাঠ প্রাঙ্গণে। আজ সকাল ১১ ঘটিকার সময়, বক্সনগর প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তর এবং লাইভ স্টক মিশনের যৌথ উদ্যোগে, বক্সনগর এলাকার বিধায়কের হাত ধরে প্রদীপজ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়।আজকের এই মহতী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সোনামুড়া মহকুমার, প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডাইরেক্টর সুব্রত দাস, এগ্রিকালচার ইন্সুরেন্স কো-অর্ডিনেটর দীপঙ্কর দাস, বিধায়ক তোফাজ্জল হোসেন, বক্সনগর পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সপ্না নম দাস, বিশিষ্ট সমাজসেবক অনিল চন্দ্র দাস, এবং অন্যান্য অতিথি বর্গগণ। স্বাগত ভাষণ প্রদান করেন, প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডাইরেক্টর সুব্রত দাস মহাশয়। তিনি বলেন গ্রামের মানুষের রোজগার উপার্জনের একটা বিশাল রাস্তা হল প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তর। হাঁস মুরগি শুকর ছাগল ভেড়া,গরু ইত্যাদি পালন পোষণ করে গ্রামী সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বন করার একমাত্র রাস্তা। এমনকি বেকারত্ব গোছানোর রাস্তা হল গরু ছাগল পল্টি ভেড়া ফার্ম করে জীবিকা নির্ভর করা যায়। তার জন্য অকালে গবাদি পশুর মৃত্যু হলে ত্রিপুরা রাজ্য সরকার পশু দপ্তর এবং এগ্রিকালচার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মৌস্বাক্ষরের মাধ্যমে আর্থিক ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা রয়েছে। ইন্সুরেন্সের ৮৫% টাকা সরকার বহন করবে ১৫% টাকা বেনিফিশারি দিতে হবে।তার জন্য সম্পন্ন সহায়তা দেবে পিও পি এবং প্রাণিসম্পদ বিকাশের ডাক্তার গন । তাই আজকের সচেতনতা শিবিরে, বক্তব্য রাখতে গিয়ে বক্সনগর এর বিধায়ক তোফাজ্জল হোসেন সাহেব বলেন বর্তমান সরকার গোপা লক এবং কৃষি পশু পালনকারী বেনি ফিসারিদের অনেক সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করে রেখেছে। লুলের মাধ্যমে ঘাস চাষের মাধ্যমে শুকর ছানা হাঁস মুরগি পোল্টি এমনকি পশু খাদ্য পর্যন্ত দপ্তর থেকে সহায়তা করা হয়, একমাত্র সাধারণ মানুষের জীবন জীবিকা মান উন্নত করার জন্য। আজকে ২১ জন বেনিফিশারীকে শুকরের বাচ্চা প্রদান করা হয় বক্সনগর পানিসম্পদ বিকাশ দপ্তর থেকে। বর্তমান সরকার সর্বদা বিকাশের পাশে দাঁড়িয়ে উন্নয়ন করে যাচ্ছে বলে ওনার দাবি।



