খবরে জানা যায়, তেলিয়ামুড়া ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তর থেকে তুইসিন্দ্রাই বাড়ি এলাকায় আসাম আগরতলা জাতীয় সড়কের থেকে প্রায় এক ফুট দূরত্বে রাস্তার পাশে গর্ত খনন করে সুইচ বাল্ব বসিয়েছিলো আজ থেকে প্রায় কয়েক বছর পূর্বে, এলাকায় সঠিক ভাবে পানীয় জল পাইপ লাইনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে। কিন্তু গর্ত খনন করে সুইচ বাল্ব বসানোর পর নিয়ম অনুযায়ী সেই গর্ত গুলো ঢেকে রাখার কথা থাকলেও ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তরের কর্মীদের বদান্যতায় সেটি বর্তমানে মরণ ফাঁদে পরিণত। ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তরের গর্ত দ্বয়ের মধ্যে একটি আনন্দমার্গ স্কুলের সামনে এবং অপরটি তুইসিন্দ্রাই বাড়ি দ্বাদশ শ্রেণী বিদ্যালয়ের সামনে রয়েছে। আর এই পথ ধরে পথচারী থেকে শুরু করে বিদ্যালয়ের পাঠরত কোমলমতি ছাত্র ছাত্রীরা আসা-যাওয়া করে। কিন্তু গর্ত দ্বয় আসাম আগরতলা জাতীয় সড়কের পার্শ্ববর্তীতে অবস্থিত হওয়ায় গাড়ি চলাচলের সুবিধার্তে অনেক সময় পথচারীরা যান বাহন দেখে রাস্তা থেকে সরতে গিয়ে গর্তে পড়ে হাত পা ভাঙ্গছে প্রায় প্রত্যেক দিন। এ বিষয়ে তুইসিন্দ্রাই বাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান দুলাল রুদ্রপাল জানিয়েছেন, এ বিষয় নিয়ে তিনি ব্যাক্তিগতভাবে ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তরের এস.ডি.ও এবং ইঞ্জিনিয়ার কে বারবার এই বিষয় সর্ম্পকে জানিয়েছেন। কিন্তু কোনো এক অজ্ঞাত কারণে কর্ণপাতই করছে না ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তর। শেষ পর্যন্ত গত পরশুদিন এই বিষয় সর্ম্পকে পুনরায় ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তরের আধিকারিকদের গোচরে বিষয়টি নেওয়া হলে তারা ১৫ দিনের সময় চেয়ে নিয়েছেন। এখন দেখার বিষয় কবে নাগাদ তেলিয়ামুড়া ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তরের কর্মী বাবুদের ঘুম ভেঙ্গে সুইস বাল্ব বসানো স্থানগুলি ঢেকে দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করে। তবে এলাকাবাসীরা চাইছে অতি দ্রুত সমস্যা নিরসনে উদ্যোগ গ্রহণ করুক তেলিয়ামুড়া ডি.ডাব্লিউ.এস দপ্তর।