ঘর এবং বাহির দুটো ক্ষেত্রেই নারীরা হলো মূল চালিকাশক্তি ।বৃহস্পতিবার রাজধানীর রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে আয়োজিত রাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে বললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাক্তার মানিক সাহা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমাজ কল্যাণ ও সমাজ শিক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী টিংকু রায় ,ত্রিপুরা শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন জয়ন্তী দেববর্মা, দপ্তরের সচিব তাপস রায়, রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপারসন ঝর্না দেববর্মা, দফতরের অধিকর্তা তপন কুমার দাস প্রমূখ।
ঘর এবং সমাজ ব্যবস্থার চালিকাশক্তি হল নারীরাই। বৃহস্পতিবার সমাজ কল্যাণ ও সমাজ শিক্ষা দপ্তরের উদ্যোগে আয়োজিত রাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে বললেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাক্তার মানিক সাহা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন প্রাচীন ভারতেও নারীদের স্থান ছিল উল্লেখযোগ্য ।কালক্রমে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে ওঠায় নারীদের পেছনে ফেলে রাখা হয়েছিল। এদিন রাজধানীর রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে সমাজকল্যাণ ও সমাজ শিক্ষা দপ্তর আয়োজিত রাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দপ্তরের মন্ত্রী টিংকু রায় ,ত্রিপুরা শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন জয়ন্তী দেববর্মা, দফতরের সচিব তাপস রায়, রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপারসন ঝরনা দেববর্মা, সমাজ কল্যাণ ও সমাজ শিক্ষা দপ্তরের অধিকর্তা তপন কুমার দাস প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন ,মহিলাদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ লক্ষ্য রাখতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আহ্বান জানিয়েছেন ।এই ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছেন প্রধানমন্ত্রী ।রাজ্যেও রাজ্য সরকার মহিলাদের ক্ষমতায়নে একাধিক স্কিম চালু করেছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মহিলারা ঘরের ভেতর যেমন চালিকাশক্তি ,তেমনি সমাজেরও চালিকাশক্তি। আগে নারীদের ঘরে বন্দী করে রাখা হতো। পূর্বতন কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার এর মূল্যায়ন করেনি। তিনি আরো বলেন ,নারীদের বুদ্ধি ও বিবেচনা যদি আমরা প্রয়োগ করতে পারি তবে সমাজ আরো অনেক বেশি সুন্দর ও উজ্জ্বল হবে।
উল্লেখ্য ২০২৫ সালে রাষ্ট্রসংঘ আন্তর্জাতিক নারী দিবসের থিম হিসেবে বাছাই করে সকল নারী ও বালিকা ও কিশোরীদের জন্য অধিকার সমতা ও ক্ষমতায়ন। এই থিমের পাশাপাশি রাজ্য সরকার আরো একটি থিম তৈরি করে ।আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে রাজ্য সরকারের থিমটি হল ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মহিলাদের ক্ষমতায়নের জন্য রাজ্য থেকে বাল্যবিবাহ ও অন্যান্ন সামাজিক ব্যাধি নির্মূল করতে সম্মিলিত প্রয়াস গড়ে তোলা।