বাংলাদেশে চলছে অরাজকতা। অভিযোগ কিছুদিন ধরে বাংলাদেশে হিন্দু, শিখ এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্থান, ব্যবসা-বানিজ্যের প্রতিষ্ঠান ও বাড়ি-ঘর ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। পঞ্চগড় জেলায় ২২টি বাড়ি, ঝিনেদাহতে ২০টি বাড়ি ও জসোরে ২২টি দোকান মৌলবাদীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।মন্দির এবং গুরুদ্বারগুলির ও ক্ষতি করা হয়েছে। বাংলাদেশে এমন কোন জেলাই হয়তো নেই যা তাদের হিংসা ও আতঙ্কের শিকার হয়নি। এর প্রতিবাদ জানান তারা।বাংলাদেশে হিন্দুদের বাড়ি-ঘর, দোকান, অফিস, ব্যবসা-বানিজ্যের প্রতিষ্ঠান, মহিলা, শিশু এবং তাদের আস্থা ও বিশ্বাসের কেন্দ্র মন্দির ও গুরুদ্বার পর্যন্ত সুরক্ষিত নেই।এমন পরিস্থতি চিন্তাজনক।শুক্রবার আগরতলা প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ত্রিপুরা প্রান্তের প্রান্ত মন্ত্রী শঙ্কর রায় সহ অন্যান্য কার্যকর্তারা। তারা ভারত সরকারের কাছে আহ্বান জানান বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার।বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ভারত সরকারের কাছে আগ্রহ করছে যে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার ব্যপারে যথাসম্ভব পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য।পাশাপাশি সংগঠনের কর্মকর্তারা আশা ব্যক্ত করেন বাংলাদেশে যেন খুব দ্রুত লোকতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।