ঘটনার বিবরণে প্রকাশ ,, তেলিয়ামুড়া মহকুমা’র অধীন মুঙ্গিয়াকামী এলাকার রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকা থেকে অভিনাশ নাথের নেতৃত্বে বনকর্মীরা একটি অবৈধ বালু বোঝাই গাড়িকে আটক করে রফার মাধ্যমে গাড়িটিকে ছেড়ে দেয় বলে অভিযোগ। ঘটনা মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই বিষয়টা সম্পর্কে অবগত হয় সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থানীয় এক সাংবাদিক, সে তৎক্ষণাৎ নিজ তৎপরতায় গাড়িটিকে দাঁড় করালে এবং বনদপ্তরের কর্মীদের গাড়িটিকে কেন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এই ব্যাপারে প্রশ্ন করলে এবং এই বিষয়টি জেলা বন আধিকারিকের গোচরে নেওয়া হবে বলায় সম্বিত বেড়ে অবিনাশ এন্ড কুং-এর। সাংবাদিকের ক্যামেরা দেখে একটা পর্যায়ে ঘটনাস্থল থেকে মুখ লুকিয়ে গাড়ি নিয়ে চলে আসে বনদপ্তরের কর্মীরা। যদিও গোপন রফার ব্যাপারটি সাংবাদিক টের পেয়ে গেছে এই বিষয়টি আঁচ করতে পেরে এক প্রকার বাধ্য হয়ে ওই গাড়িটিকে বাজেয়াপ্ত করে বনদপ্তরের কর্মীরা। এলাকা সূত্রে জানা যায়, আটক ঐ বালু বোঝাই গাড়িটি আবার বনদপ্তরের এক কর্মীর।অভিযোগ,, অভিনাশ নাথ তেলিয়ামুড়া’তে নিজ কর্ম ক্ষেত্রে যোগদানের পর থেকেই বিভিন্ন প্রকারের অভিযোগ উনার দিকে উঠে এসেছে। কান পাতলেই শোনা যায় উর্ধ্বতন কর্তা তথা রেঞ্জ অফিসার সুপ্রিয় দেবনাথের অপ্রত্যক্ষ মদতে বনদপ্তর’কে ব্যাবহার করে অবৈধ দুপাইস বাণিজ্যের রমরমা অব্যাহত রেখেছে। এখন দেখার বিষয় মহকুমা বন আধিকারিক ও জেলা বন আধিকারিক অভিনাশ নাথের বিরুদ্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে।