এক কৃষকের খড়ের মুড়িলে আগুন লাগিয়ে দিল দুষ্কৃতীরা। ঘটনা যাত্রাপুর থানাদিন যাত্রাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তিন নং ওয়ার্ডের আবুল হাশেমের বাড়িতে।গতকাল গভীর রাতে যাত্রাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবুল হাশেমের খড়ের মুরিলে আচমকা আগুন জ্বলতে থাকে। তখন মালিক খড়ের মুড়িলের আগুন দেখতে পেয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে।তার চিৎকার চেঁচামেচিতে প্রত্যক্ষদর্শীরা ছুটে আসেন।খবর দেওয়া হয় অগ্নি নির্বাপক দপ্তরের কর্মীদের।অগ্নি নির্বাপক দপ্তরের কর্মীর এবং এলাকার জনগণের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলেও শেষপর্যন্ত খড়ের মুরিল টিকে রক্ষা করতে পারেনি ,তার আগে তিনভাগের আড়াই ভাগ মুরিল পুড়ে যায়। এদিকে মুরিলের মালিক আবুল হাশেম জানিয়েছেন তিনি অন্যের জমি বাঘা হিসেবে চাষ করতেন, অনেক কষ্ট করে প্রায় পাঁচ বিঘা জমির খড় এখানে ছিল । তিনি আরো জানান তার কোন ব্যক্তিগত শত্রু নেই, কেনই বা মুরিলটি কে দুষ্কৃতীরা আগুন লাগিয়ে দিল তিনি বুঝে উঠতে পারছেন না। এদিকে মুরিলের মালিক বড় দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন, তিনি তার গরু গুলিকে আগামী দিন কি খাওয়াবেন, কিভাবে লালন পালন করবেন এই দুশ্চিন্তায় অনেকটাই ভেঙ্গে পড়েন গরুর মালিক। এদিকে খবর পেয়ে বুধবার তড়িঘড়ি আবুল হাশেমের। বাড়িতে গেলেন তিপ্রা মথার একটি প্রতিনিধি দল। এদিন গিয়ে আবুল হাশেমের সাথে কথা বলেন এবং ঘটনার বিস্তারিত জানেন।এদিন উপস্থিত ছিলেন তিপ্রা মথার কেন্দ্রীয় নেতা অমিও তিপ্রা নোয়াতিয়া , তাছাড়া উপস্থিত ছিলেন মালিপদ ত্রিপুরা, কুঞ্জ মুরাসিংসহ অন্যান্য নেতৃত্বরা।
এক কৃষকের খড়ের মুড়িলে আগুন লাগিয়ে দিল দুষ্কৃতীরা। ঘটনা যাত্রাপুর থানাদিন যাত্রাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তিন নং ওয়ার্ডের আবুল হাশেমের বাড়িতে।গতকাল গভীর রাতে যাত্রাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবুল হাশেমের খড়ের মুরিলে আচমকা আগুন জ্বলতে থাকে। তখন মালিক খড়ের মুড়িলের আগুন দেখতে পেয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে।তার চিৎকার চেঁচামেচিতে প্রত্যক্ষদর্শীরা ছুটে আসেন।খবর দেওয়া হয় অগ্নি নির্বাপক দপ্তরের কর্মীদের।অগ্নি নির্বাপক দপ্তরের কর্মীর এবং এলাকার জনগণের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলেও শেষপর্যন্ত খড়ের মুরিল টিকে রক্ষা করতে পারেনি ,তার আগে তিনভাগের আড়াই ভাগ মুরিল পুড়ে যায়। এদিকে মুরিলের মালিক আবুল হাশেম জানিয়েছেন তিনি অন্যের জমি বাঘা হিসেবে চাষ করতেন, অনেক কষ্ট করে প্রায় পাঁচ বিঘা জমির খড় এখানে ছিল । তিনি আরো জানান তার কোন ব্যক্তিগত শত্রু নেই, কেনই বা মুরিলটি কে দুষ্কৃতীরা আগুন লাগিয়ে দিল তিনি বুঝে উঠতে পারছেন না। এদিকে মুরিলের মালিক বড় দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন, তিনি তার গরু গুলিকে আগামী দিন কি খাওয়াবেন, কিভাবে লালন পালন করবেন এই দুশ্চিন্তায় অনেকটাই ভেঙ্গে পড়েন গরুর মালিক। এদিকে খবর পেয়ে বুধবার তড়িঘড়ি আবুল হাশেমের বাড়িতে গেলেন তিপ্রা মথার একটি প্রতিনিধি দল। এদিন গিয়ে আবুল হাশেমের সাথে কথা বলেন এবং ঘটনার বিস্তারিত জানেন।এদিন উপস্থিত ছিলেন তিপ্রা মথার কেন্দ্রীয় নেতা অমিও তিপ্রা নোয়াতিয়া , তাছাড়া উপস্থিত ছিলেন মালিপদ ত্রিপুরা, কুঞ্জ মুরাসিংসহ অন্যান্য নেতৃত্বরা।